পাতা:ধর্ম্মনীতি - প্রথম ভাগ (অক্ষয় কুমার দত্ত).pdf/১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

... 8 ধৰ্ম্মনীতি । চিকীৰ্ষণ, ভক্তি, ন্যায়পরত। এই তিন প্রধান রত্তির নাম পৰ্ম্মপ্ররত্তি। ধৰ্ম্মাধৰ্ম্ম অৰধারণ ও তাহদের স্বরূপ নিরূপণ, ধৰ্ম্ম-প্ররক্তি-বিষয়ক জ্ঞানের উপর অধিক নির্ভর করে, একারণ এস্থলে ধৰ্ম্মপ্রকৃত্তির স্বরূপ ও কাৰ্য্যাকার্য সংক্ষেপে নির্দেশ করা যাইতেছে । উপচিকর্ষণ --পরের ছুঃখ মোচন ও মুখ বৰ্দ্ধনের অভিলাষ করণ, পরম পবিত্ৰ উপচিকীর্ষণ-রত্তির স্বভাবসিদ্ধ কার্য্য । কেবল অর্থ-দান করিলেই দয়া প্রকাশ হয়, অন্য প্রকারে হয় না, এমত নহে। প্রত্যুত, সহস্ৰ প্রকারে আত্মীয় স্বজন, বন্ধু বান্ধব, এবং জন-সমাজের শুভ সম্পাদন করিয়া উপচিকীর্ষণ-রক্তিকে চরিতার্থ করা যায় । পরিবারস্থ সমস্ত ব্যক্তির যত দূর সুধ সচ্ছন্দত। রদ্ধি করিতে পারা যায় তাহার উপায় করা, জ্ঞানোপদেশ, ধৰ্ম্মেপদেশ, সদালাপ, সৎ পরামর্শ-প্রদান প্রভৃতি শুভকর ব্যাপার দ্বার। সকলকে মুখী করিলার চেষ্টা করণ, কর্কশ কথা ও কঠোর ব্যবস্থার দ্বারা তাম্য লোককে নিরর্থক দুঃখিত করিতে না হয় একরণ ক্রোধ নিবারণ এবং বিনয় ও শিষ্টাচার অভ্যাস করণ, লোকের যথার্থ দেশষ উল্লেখ করি বণর সময়ে ও রসন হইতে মীরস শব্দ নি:সারণ মণ করিয়! দয়া ও বাৎসল্যভাব প্রকাশ করা, পীড়িত লোকের নিকেতনে ও দরিদ্রদিগের কুটীরে উপস্থিত হইয়। তাছাদের মন্ত্রণ রূপ অগ্নি-শিখায় শান্তি-বারি সেচন করা, চতুদিকে জ্ঞান ও ধৰ্ম্ম-জ্যোতি বিকীর্ণ করিবার মিমিত্তে সাধণনুসারে”চেষ্টা করা, সমুদয় সংসারকে মুখামৃত