পাতা:ধর্ম্মনীতি - প্রথম ভাগ (অক্ষয় কুমার দত্ত).pdf/১৩৩

>>8 ধৰ্ম্মনীতি । ৮–পুরrরক্ত । সুপ্রণালী-সিদ্ধ , পুরারক্ত বিষয়ক পুস্তক পাঠ করিলে, কি কারণে কোন দেশের স্ত্ররদ্ধি হইয়াছে, এবং কি কারণেই বন জাতি-বিশেষের অধঃপতন হইয়াছে, তাহণ অবধারণ করা যায় । সুতরাং জগদীশ্বর জনসমাজের উন্নতি-সম্পাদনার্থে যে সমস্ত স্বাভাবিক নিয়ম সংস্থাপন করিয় রণথিয়াছেন, তাহ। এক প্রকার প্রত্যক্ষ দেথিতে পাওয়া যায় । " ৯–লোকষান্ত্রণবিধান । সৰ্ব্ব-লোক-পালক সৰ্ব্বাধিপতি পরমেশ্বর অর্থের উৎপত্তি, উপজ্জন, বিনিময়, ও তদুর সর্বসাধারণের তাবস্তোন্নতি-বিষয়ে কিরূপ কল্যাণকর নিয়ম সংস্থাপন করিয়া রণথিয়াছেন, লোকযাত্ৰাবিধান বিদ্যায় সেই সমুদায় লিখিত থাকে । সামাজিক কৰ্ত্তব্য সাধন ও বৈষয়িক কৰ্ম্ম সম্পাদনের স্বিহিত রীতি অবলম্বন ও সংস্থাপনার্থে এই বিদ্যা অধ্যয়ন করা সৰ্ব্বতোভাবে কর্তব্য । ১s—মনোবিদ্য ও ধৰ্ম্মন।তি । এই দুই পরম মঙ্গলদায়ক প্রধান বিদ্যা অধ্যয়ন করিলে, মনুষ্যের মানসিক স্বভাব, মনোন্নত্তি সমুদায়ের প্রয়োজন অপ্রয়োজন এবং ধৰ্ম্ম-সংক্রান্ত কর্তব্যণকৰ্ত্তব্য নিরূপণ করিতে সমর্থ হওয়া যায়। পরম কাকণিক পরমেশ্বর ষে, পাপের শাস্ত ও ধৰ্ম্মের পুরস্কৰ্ত্তা, তাহণ এই বিদ্যায় দেদীপ্যমান দেখিতে পাওয় যায়। - 5 ১১-পরমার্থবিদ। বিশ্ব-কার্য পর্যালোচনা পূর্বক বিশ্বাধিপের স্বরূপ ও অভিপ্রায় নিরূপণ করিয়া উপহার যথার্থ আরাধন উপদেশ করা পরমার্থবিদ্যার প্রয়োজন ।