পাতা:ধর্ম্মনীতি - প্রথম ভাগ (অক্ষয় কুমার দত্ত).pdf/১৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম অধ্যায় { به ما لا নিরন্তর অতি প্রগাঢ় মানসিক পরিশ্রম করিলে, মনও নিস্তেজ হয়, শরীরও ক্রমশঃ ভয় হইয়া আইসে । এতদশীয় ব্যক্তিদিগের প্রতিষ্ঠিত কোন কোন বিদ্যালয়ে বালকগণের শারীরিক নিয়ম প্রতিপালন বিষয়ে বিশিষ্টরূপ দৃষ্টি থাকা দূরে থাকুক, তদ্বিষয়ে যে প্রকার অত্যাচার হইয়া থাকে, তাহ বিবেচনা করিয়া দেখিলে বোধ হয়, এক্ষণে ভূমণ্ডলে এ সকল বিষয়ে যেরূপ মুযুক্তি-সিদ্ধ সুচাৰু মত প্রচারিত হইতেছে, উপহরণ তাহার সংবাদ ও রাখেন না । & 2 বালকদিগকে বস্তু-বিশেষের স্বভাব ও গুণগুণ অবস্থত করণকে তত্তদ্বিষয়ক উপদেশ কহ যায়, অণর তাহাদের নিজ বুদ্ধি পরিচালন পূর্বক সেই সকল বিষয়ের পর্যালোচনা, পরীক্ষা, শৃঙ্খলা-বন্ধন ও ইতর বিশেষ করণকে বুদ্ধি-প্রক্রিয়ার অনুষ্ঠান বল মাইতে পারে । যখন বালক বালিকার কোন বস্তুর বিষয় শিক্ষা করে, তখন যাহাতে আপনারা তাহার আকার প্রকার, লঘুত্ব, গুৰুত্ব, কাঠিন্য, কোমলতা, ঘনত্ব, তারল্য প্রভূতি প্রত্যক্ষ পরীক্ষা করিয়া দেখিতে পারে, এবং তাছা কোন দেশে কিরূপে উৎপন্ন হয়, কি প্রকারেই বা প্রাপ্ত হওয়া যায়, কোন বস্থর সহিত মিশ্রিত হইলে তাহার কিরূপ গুণ প্রকাশ পায়, এই সমস্ত বিষয় সবিশেষ অনুসন্ধান ও পর্যালোচনা করিয়া বুলিতে পারে, তাহার ব্যবস্থা করা কর্তব্য । তাহাদিগকে এইরূপ শিক্ষণ দান করাই উচিত কল্প। এইরূপ শিক্ষা দান করাই আনুষ্ঠিকী প্রাণালীর উদ্দেশ্য । এরূপ.শিক্ষার ফল কেবল উপস্থিত