পাতা:ধর্ম্মনীতি - প্রথম ভাগ (অক্ষয় কুমার দত্ত).pdf/১৬৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

> (? y» ধৰ্ম্মনীতি । “ গ্রীষ্মকালে শিক্ষাগুক স্বীয় ছাত্রদিগকে সমভিব্যাহারে করিয়া দুই, তিন, অথবা চারি সপ্তাহের । লিমিত্ত পদব্রজে দেশ ভ্রমণ করিতে যান । চলিতে চলিতে যে স্থানে যত প্রকার কৌতুহলজনক বিষয় দেখিতে পান, তাছাই ছাত্রদিগকে প্রদর্শন করিয়া থাকেন, এবং সে পথ তাবলম্বন করিয়া চলেন, তাহার। উভয় পাশে ইতস্তত গমন পূর্বক অনতিদূরবর্তী সমস্ত শিলপাগার, পুরাতন দুর্গ ও দর্শনোপযুক্ত অন্যান্য বস্তু দর্শন করাম । তাহারা ধাতু, উদ্ভিদ ও পতঙ্গ সমুদায় সং গ্রহ করিতে করিতে গমন করে । তদ্বারা তাহদিগের বিশ্বকার্য্যের অণশ্য সৌন্দর্য্য প্রতীতি করণ ও অভ্যাস পাইতে থাকে । যদি হার্টস্ নামক রত্ব-খনিবিশিষ্ট পৰ্ব্বতময় প্রদেশ পর্যটন করিতে যায়, তাহ হইলে আকরমধ্যে অবতীর্ণ হইয়া ধাতু খননের রাতি, পদ্ধতি দৃষ্টি করে, এবং তথায় বায়ু-সঞ্চার ও জলনিঃসরণের যেরূপ কৌশল নিরূপিত আছে, তাহা ও নিরীক্ষণ করিয়া দেখে । তদনন্তর তথা হইতে ধরাতলে উত্থিত হইয়। আকর হইতে ধাতু উত্তোলন ও ৰিশুদ্ধি-করণের রীতি শিক্ষণ করে, এবং কিরূপে রোপ দ্বারা মুদ্র প্রস্তুত হয় তাহাও অবগত হইতে থাকে । yY “তাহারা এই সমস্ত বিষয় সবিশেষ অবগত ছাইলে পর, হয় ত লোহার কৰ্ম্ম দৃষ্টি করিতে ষায় । সেখানে অশেষ পরিতোষ প্রাপ্ত হয় । অগ্নিস্থান, নানাবিদ ভস্ত্রা, লোহ। চালিবার ও তেল করিবার রীতি এই সমুদায় বিষয় তাহাদিগকে দর্শন করান ও সম্যক রূপে