পাতা:ধর্ম্মনীতি - প্রথম ভাগ (অক্ষয় কুমার দত্ত).pdf/১৮১

ン ?> ধৰ্ম্মনীতি । পারিলেই চরিতার্থ হওয়া যায়। এই পরম কল্যাণ-কর প্রকষ্ট তত্ত্ব তকণ-বয়স্ক ব্যক্তিদিগের হৃদয়ঙ্গম করিয়া দেওয়া উচিত এবং যেরূপ কার্যকরণ-প্রবাহ দ্বারা এই শুভ ফলের উৎপত্তি হয়, তাহাদিগকে ভাহা ও উপদেশ দেওয়া বিধেয় । সন্তানদিগের ভরণ পোষণের উপায় অবধারণ করিয়া দেওয়া ষে পিতা মাতার কর্তব্য, এ বিষয়ের বিবরণ করা গেল । এক্ষণে অনুষঙ্গাধীন দায়াধিকারের বিষয় কিঞ্চিৎ না লিখিলে, এ প্রস্তাব অসম্পূর্ণ থাকে । কিন্তু সৰ্ম্মনীতি-সংক্রান্ত পুস্তকের মধ্যে এ প্রস্তাবের বিস্তারিত বিবরণ করাও সঙ্গত বোধ হয় ন ইহার সবিস্তর রস্তান্ত লিখিতে হইলে, এক খণনি স্বতন্ত্র গ্রন্থ হইয় উঠে । অভ এল, সন্তানের প্রতি পিতা মাতার অন্যান্য কৰ্ত্তব্য কৰ্ম্মের ন্যায় ইহাও যে এক কৰ্ত্তব্য কৰ্ম্ম, এই মাত্র লিখিয় নিরস্ত হওয়া যাইতেছে। যদি পরলোক.ষণত্র কালে সমস্ত সম্পত্তি অবশ্যই পরিত্যাগ করিতে হয়, এবং যদি কোন না কোন ব্যক্তি অবশ্যই তাহার স্বত্বাধিকারী হইবে তাছার সন্দেহ নাই, তবে সেই সম্পত্তি কাহার হস্তে সমর্পণ করিয়া যাওয়া উচিত তাহণ বিবেচনা করণ কর্তব্য । পরমেশ্বর অণমাদিগকে যে স্বভাবসিদ্ধ অপত্যস্নেহ প্রদান করিয়াছেন, তদনুসারে সম্ভানদিগকে দান করিয়া যাওয়া সকলের যুক্তিসিদ্ধ বোধ হয়। বিশেষতঃ ষে সকল সন্তান সামান্য প্রকার অবস্থায় অবস্থিত থাকে, তাহদের প্রতি এইরূপ অনুকুল ব্যবহার করা ষে কৰ্ত্তব্য ইহাতে আর