পাতা:ধর্ম্মনীতি - প্রথম ভাগ (অক্ষয় কুমার দত্ত).pdf/১৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবম অধ্যায় । s११ করিতেছে । এই দেহের প্রত্যেক শোণিত-বিন্দ তাহার নিকপম স্নেহ পক্ষে সাক্ষ্য প্রদান করিতেছে। এরূপ অসামান্য স্নেহময় ভাব ও এ প্রকার নিতান্ত স্বশর্থশূন্য প্রগাঢ় প্রীতির দৃষ্টান্ত পৃথিবীতে আর কোথাও ਜਾਂਝੇ । 、、? র্যাহারা আমাদের এতাদৃশ শুভাকাঙক্ষী, উপহাদের প্রতি কিরূপ ব্যবহার কৰ্ত্তব্য, তাহ। কি কথায় বলিয়। শেষ করা যায় ? মাছার মন স্বভাবতঃ ধৰ্ম্ম-পথে অনুরাগী, দয়া ও ভক্তিতে পরিপূর্ণ, সেই তাহ অনুভব করিতে পারে । তাছাদের দুঃখ দূরীকরণ ও মুখ সম্বৰ্দ্ধন করিতে পরিলেই আমাদের জীবন সার্থক হয় । কায়মনোবাক্যে র্তাহীদের তা জ্ঞাবহ থাকা ও অরুত্ৰিম ভক্তি প্রকাশ পূৰ্ব্বক সাধ্যানুসারে তাহণদের প্রভূপকার করা কর্তব্য । তাছাদের প্রতি আমাদের যাবতীয় কর্তব্য কৰ্ম্ম নিরূপিত আছে, সমুদায়ই ঐ দুষ্ট সংক্ষিপ্ত নীতিসূত্রের অন্তভূত রহিয়াছে। A শিশু সকলে স্বকীয় শুভাশুভ কিছুই জানিতে পারে না, অতএব তাছাদিগকে অনন্যভাবে জনক জননীর বশবৰ্ত্তী থাকিয়৷ তদীয় অজ্ঞানুযায়ী কার্যা করিতে হয় । উপহার শিশু সন্তানদিগকে যাহা কিছু অনুমতি করেন, मभूनांझड़े তাহণদের শুভভিপ্রয়ে সঙ্কল্পিত । র্যাহার। তাহদের সুখে সুর্থী ও তাছাদের দুঃখে দুঃখী, র্তাহার। তাছাদের যত কল্যাণ চিন্তা করেন, ভূমণ্ডলে অন্য ব্যক্তি তাহার শতাংশের এক অংশ ও করে ল। । এই পরম শুভদায়ক তত্ত্ব শিশুগণের যভ হৃদয়ঙ্গম