পাতা:ধর্ম্মনীতি - প্রথম ভাগ (অক্ষয় কুমার দত্ত).pdf/২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Tধৰ্ম্মনীতি। نه ؤT হইয়া মনুষ্যকে কেবল লিঙ্কষ্টপ্ররত্তির অধীন করিয়াফেলে। মনুষ্য-কুলে জন্ম গ্রহণ করিয়া পশুবৎ রিপুপরতন্ত্র ও রিপু-সেবায় অনুরক্ত এবং পুণ্য-জনিত পবিত্র মুখে বঞ্চিত হওয়া অপেক্ষ দুর্ভাগ্যের বিষয় আমার কি আছে । কিন্তু, পাপ করিলে সকলের মনে সমান গ্রানি ও সমান অনুশোচনী উপস্থিত হয় এমত নহে । যে ব্যক্তির ধৰ্ম্মপ্রকৃত্তি সমধিক তেজস্বিনী, দৈবাৎ কোন ছুক্ষ" করিলে তাহার যেরূপ মনস্তাপ হয়, ইতর ব্যক্তির কথনই সে রূপ হয় না । যাহার ধৰ্ম্মপ্ররক্তি স্বভাবত: ক্ষীণ, সে পাপ-পঙ্কে প্রবিষ্ট হইয়া ধৰ্ম্মজনিত বিশুদ্ধ সুখ সত্তোগে বঞ্চিত হয়, এবং পুনঃ পুল? পাপীচরণ করাতে, অবিলম্বে রাজ-দণ্ডে দণ্ডিত ও অন্যান্য প্রকারে নিগৃহীত হইয়া, স্বেচ্ছানুযায়ী উপদ্রব করিতে অসমর্থ হয় । যদি পাপ-পুণ্য-জ্ঞান মনুষের প্রকতি-সিদ্ধ হইল, তবে এ বিষয়ে মতামত ও বাদানুবাদ উপস্থিত হইলণর কারণ কি? সমুদায় মনুষ্যের একপ্রকার স্বভাব, অতএব যে বিষয় আগমণদের স্ব ভাব-সিদ্ধ, সে, বিষয়ে সকল মনুষেরই একরূপ অভিপ্রায় হইবার সম্ভাবন । কিন্তু সর্বত্র ইহার বিপরীত ভাব দৃষ্টি করা যাইতেছে । এক ব্যক্তি ষে কৰ্ম্ম নিতান্ত নিন্দনীয় জ্ঞান করেন, অন্য ব্যক্তি ডাছ অভ্যন্ত প্রশংসন য় ও পরম পবিত্র ৰোধ করিয়া থাকেন । এক-জাতীয় লোকে যে প্রকার ৰাৰহাব বিষম বিগম্বিত বলিয়। নিমণ করে, অম্য