পাতা:ধর্ম্মনীতি - প্রথম ভাগ (অক্ষয় কুমার দত্ত).pdf/৩৩

રે 8 ধৰ্ম্মনীতি । কের উপর উপদ্রব রদ্ধি হয়, সে স্থলে ক্ষম করণ কদাচ কর্তব্য নহে । কেহ কেহ হিতাহিত বিবেচনা না করিয়া উক্তরূপ স্থলে ও দানাদি করা পুণ্যজনক বোধ করেন, কিন্তু তাহীদের এরূপ বোধ কোন রূপে যুক্তি-সম্মত নহে। এক-জাতীয সমুদায় কৰ্ম্মকে সমানরূপে গুণশালী জ্ঞান করাতে, এইরূপ ভ্রান্তি উপস্থিত হইয়া থাকে । তৃতীয়ত: —আমরা যাহাকে স্নেহ, প্রীতি বা ভক্তি করিয়া থাকি, তাঙ্কণর চরিত্রের বিষয় পর্যালোচনা করিবার সময়ে, দোষ-ভাগকে লঘু ও গুণ-ভাগকে অধিক BBBB SBBB BBS BBSBBSYSKBB BBB BBBDS ভাজনকে স্মরণ হইবামাত্র, অন্তঃকরণ স্নেহ, প্রীতি ও ভক্তিরসে অর্জি হইয় এপ্রকার পক্ষপণত উপস্থিত করে, যে তাহাদিগের দোষ-ভাগকে দোষ বলিয়াই স্বীকার করিতে প্রবৃত্তি হয় না । তাহদের দোষ সমুদায় লক্ষিত হয় না, গুণ-ভাগ মাত্রই দৃষ্টি-পথে পতিত হয়। মিত্রেরা যে মিত্ৰ-পক্ষের দোষ দৃষ্টি করিতে অসমর্থ, তাহার কারণ এই । প্রত্যুত, শক্রকে স্মরণ হইলে, দ্বেষানল প্রবল ও ক্রোধানল প্রজ্বলিত হইয়া উঠে, এবং তদ্‌গরণ তাছার গুণ-সমৃত বিস্মৃত হইয়া তিল-প্রমাণ দোষ তাল-প্রমাণ বলিয়া হৃদয়ঙ্গম হয় । তাহার দেশষভাগের প্রতিই আমাদের দৃষ্টি থাকে, এবং তাহার প্রতি এরূপ শত্রব ভাবের আবির্ভাৰ হয়, যে, তদীয় গুণ-সমৃছকে গুণ ৰলিয়া অঙ্গীকার করিতে প্ররতি হয় না । এ কারণ, অনেকানেক স্থলে শত্ররণ যেমন যথার্থ দোষ নিরূপণ করিয়া মিত্রবৎ কাৰ্য্য করে, মিত্র-পক্ষ হইতে সেরূপ