পাতা:ধর্ম্মনীতি - প্রথম ভাগ (অক্ষয় কুমার দত্ত).pdf/৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মনীতি । ه ها অভীষ্ট হইতে পারে না, প্রত্যুত, শরীরকে সুস্থ ও সবল এবং অন্তঃকরণকে জ্ঞান-প্রভায় প্রদাপ্ত ও ধৰ্ম্মভূষণে বিভূষিত করি ইহাই তাহার অভিপ্রেত । এই সমুদায় অভিপ্রায় যদি যুক্তিসিদ্ধ হইল, তবে আপনার প্রকতি ও পরমেশ্বরের নিয়ম-প্রণালী-বিষয়ক জ্ঞানোপার্জন করা অবশ্য-কৰ্ত্তব্য তাহার সন্দেহ নাই । ‘ আপনার উদ্দেশে যত কৰ্ম্ম কর্তব্য, তন্মধ্যে এ কার্য্য সৰ্ব্ব-প্রধান । ধৰ্ম্মোপদেশকের। যেমন অন্যান্য বৈধ ক্রিয়ার ব্যবস্থা দিয়া থাকেন, বিদ্যা-শিক্ষণ তাদৃশ অবশ্য-কর্তব্য বলিয়া উপদেশ প্রদান করেন না । কিন্তু যখন জ্ঞান ব্যতিরেকে তাণপন শরীর ও মন সুস্থ ও সচ্ছদ রাখিবার সম্ভাবনা নাই, এবং আপন পরিবার ও অপর লোকের প্রতি যেরূপ ব্যবহার করণ কীৰ্ত্তব্য তাহা ও উচিতমত সম্পাদন করিতে সমর্থ হওয়া ষায় না, আর ষখন জগদীশ্বর অণমাদিগকে তত্তদ্বিষয়ে সমর্থ করিবার নিমিত্ত বৃদ্ধি-রাত্তি প্রদান করিয়াছেন, তখন জ্ঞান শিক্ষকরা অপরসাধারণ সকলেরই উচিত কৰ্ম্ম, তাহার সন্দেহ নাই। বাল্য কালীববিই পরমেশ্বর-প্রতিষ্ঠিত ভৌতিক শারীরিক ও মানসিক নিয়ম শিক্ষা করা কর্তব্য, ন শিখিলে প্রত্যৰায় আছে । যখন আমরা মানব-জন্ম গ্রহণ করিয়া ভূমিষ্ঠ হইয়াছি, তখনই আমাদের কতকগুলি অবশ্য প্রতিপালা নিত্য ব্রতে ব্রত হওয়া হইয়াছে। আপনার শরীর সুস্থ ও সচ্ছন্দ রণথা, অন্তঃকরণ জ্ঞান ও ধৰ্ম্মে বিভূষিত। কুর, সন্তান সন্ততিকে সুশিক্ষিত ও মুখী করা, লোকের