পাতা:ধর্ম্মনীতি - প্রথম ভাগ (অক্ষয় কুমার দত্ত).pdf/৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ অধ্যায়। ৪১ যথানিয়মে প্রতিপালন নণ করা দুষ্কৰ্ম্ম হয়, তবে সাধ্য সত্ত্বে শারীরিক নিয়ম লঙ্ঘন পূর্বক প্রাণ-ত্যাগ করিয়া এই সমস্ত বিষম বিপত্তি উপস্থিত করা অবশ্যই অধৰ্ম্ম তাহার সন্দেহ মাই । আত্ম-হত্য যে মহাপাপ, ইহ। সকলেই স্বীকার করিয়া থাকেন। জল-প্রবেশ, অগ্নিপ্রবেশ, উদ্বন্ধনাদি দ্বারণ একেবারে প্রাণ-ত্যাগ করা আর ক্রমাগত শারীরিক নিয়ম লঙ্ঘন পূর্বক ক্রমে ক্রমে দেহ নাশ করা উভয়ই তুল্য । কেবল শীত্র আর বিলম্ব এই মাত্র বিশেষ । অতএব, পরম কাৰুণিক পরমেশ্বর আমাদের শরীর রক্ষার্থে যে সমস্ত শুভকর নিয়ম সংস্থাপন করিয়াছেন, তাহণ পালন করা সৰ্ব্বতোভশৰে । কৰ্ত্তব্য । না করিলে প্রত্যবায় আছে । রোগ ও অকাল-মৃত্যু ঘটিত যাবতীয় কেশ পরমেশ্বর-প্রতিষ্ঠিত শারীরিক নিয়ম লঙ্গনের ফল । শারবিধান বিদ্যায় সে সমস্ত ব্যবস্থার সবিশেষ "ন্তান্ত লিখিত থাকে, তন্মধ্যে উদাহরণ-স্বরূপ কয়েকটি প্রদান প্রধান বিষয়ের প্রসঙ্গ করণ যাইতেছে । পরমেশ্বল ইভর প্রাণাদিগকে ও শারীরিক নিয়মেল তাপীল করিয়াছেন, এবং তাহাদিগকে তৎ প্রতিপালনে BBBB BBBBB SBBB BBBBBBB BBBSBB BBBSBB প্রদান করিয়াছেন । তাহারা সেই সমস্ত স্বাভাবিক সংস্কারের অনুবৰ্ত্তী হইয়া, স্ব স্ব শারীরিক কার্য নির্বাহ করত, স্বস্ত-শারে কাল যাপন করে। অতএব, এ বিষয়ে তfহণদের ব্যবহারের প্রতি দৃষ্টি রাখিয়া চলিলে, অশেম প্রকার উপকার দর্শিতে পারে। বাস্তবিক যে যে বিষয়ে