পাতা:ধর্ম্মনীতি - প্রথম ভাগ (অক্ষয় কুমার দত্ত).pdf/৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ অধ্যায়। 8\う হয় না, অথচ পরিমিত পরিশ্রম না করিলেও চলে না । তৃতীয়তঃ । প্রত্যেক প্রাণী আপন আপন স্বভাবানুসারে কতকগুলি নির্দিষ্ট বস্তু ভক্ষণ করিয়া থাকে। যে ষে জন্তুর যে যে খাদ্য নিরূপিত আছে, তাহতেই তাহাদের শরীর সর্বাপেক্ষ মুস্থ ও সবল থাকে । তাহারণ মনুষ্যের ন্যায় পুনঃ পুনঃ অতিভোজন করিয়া ও পীড়িত হয় না, এবং অহিতকারী দ্রব্য আহার করিয়াও অকালে কাল- গ্রাসে পতিত হয় না । { ইতর জন্তু সকল পরমেশ্বর-প্রদত্ত সংস্কার-বিশেষের বশবত্ৰী হইয়। এই প্রকার স্বাস্থ্যকর ব্যবহারে প্ররন্তু হইয় থাকে । মনুষ্যেরা সে প্রকার অভ্রান্ত সংস্কার প্রাপ্ত হন নাই বটে, কিন্তু পরমেশ্বর তঁহি দিগকে প্রখর বুদ্ধিরক্তি দিয়া সে বিষয়ের অভাব পরিহার করিয়াছেন । তাহারণ বুদ্ধি সহকারে শরীরের স্বভাব, প্রত্যেক অঙ্গের প্রয়োজন, এবং ঐ সকল অঙ্গের কাৰ্য্যের রীতি নিরূপণ পূৰ্ব্বক শারীরিক নিয়ম নিৰ্দ্ধারণ ও পরিপালন করিয়৷ ভাতিপবিত্র আরোগ্য-স্বখ সম্ভোগ করিতে পারেন । পশ্চাৎ এ বিষয়ের এক উদাহরণ প্রদর্শন করা যাইতেছে, তাহ পাঠ করিয়া দেখিলেই জানা যাইবে । আমাদের গাত্র চৰ্ম্মে আর ত, সেই চৰ্ম্ম লোম-কৃপে পরিপূর্ণ, এক এক লোম-কৃপ শরীরস্ত তানিস্টকারী মর্মট পদার্থ নির্গত হইবার এক এক দ্বারস্বরূপ । প্রতিদিন স্থান কম্পে প্রায় পze ছটাক নির্গত হইয়া থাকে । যদি লোম-কৃপ কন্ধ হইয়। সেই সমস্ত তালিস্টশরা