পাতা:ধর্ম্মনীতি - প্রথম ভাগ (অক্ষয় কুমার দত্ত).pdf/৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

"তে ধ"মাতা অন্যান্য কৰ্ত্তব্য কৰ্ম্মের বিরোধী না হয়, সে স্থলে তদৰ্থে চেষ্টা করা কোন ক্রমেই গৰ্হিত নহে । যদি সকলেই স্ব স্ব সুখ-লাভ বিষয়ে অষত্ব ও অবহেলা করে, তবে সকলেই বিবিধ মুখে বঞ্চিভ ও নানা দুঃখে আকীর্ণ হইয়া সংসার-পাম কেবল নিরানন্দ দুঃখ-ধাম হইয়। উঠে । অতএব, পরোপকার যেরূপ পুণ্য কৰ্ম্ম, ধৰ্ম্ম-পথ অবলম্বন পূর্বক আত্ম-মুখ সাধন করণও সেইরূপ এক কৰ্ত্তব্য কৰ্ম্ম, তাহার সন্দেহ নাই । যথানিয়মে শরীর ও মনের চালনাই সুখের মূল । আমাদের প্রত্যেক অঙ্গ ও প্রত্যেক মনে রক্তি সুখ-রত্বের এক এক অাকর স্বরূপ । কৰুণাময় পরমেশ্বরের নিয়মানুসারে তাহাদিগকে চালনা করিলেই, আন্তরিক সুখ ও সাংসারিক উপকার উভয়ই প্রাপ্ত হওয়া যায় । পরমেশ্বর মানব জাতিতে যে সমস্ত শারীরিক শক্তি ও মানসিক রক্তি প্রদান করিয়াছেন, সমুদায় বাহ্য বিষয় ভাস্কাদের সম্পণরূপ উপযোগ করিয়া স্বষ্টি করিয়াছেন । সেই সকল বিষয়ে তাহাদিগকে নিয়োজন করিয়া মুখ-সচ্ছন্দতা লাভ কর। সৰ্ব্বতোভাবে কৰ্ত্তব্য । শরীরসঞ্চালনের বিষয় শারীরিক স্বাস্থ্য-বিধানের প্রসঙ্গমধ্যে লিখিত হইয়াছে, এবং প্রধান প্রধান বৃদ্ধিরক্তি ও ধৰ্ম্ম-প্ররত্তি পরি গলন পূর্বক জ্ঞানণমুত পণন ও ধৰ্ম্মরূপ অমূল নিদি লাভ ষে অত্যাশ্চর্য অনিৰ্ব্বচনীয় বিশুদ্ধ মুখের সমৃৎপাদক, তাহাও ইতিপূর্বে প্রতিপন্ন হইয়াছে । ইন্দ্রিস-ল্পত্তি ও মিক্ষষ্ট প্রবৃত্তি জনিত বিচিত সুখে ৪ অপমাদের সম্পণ অধিকার আছে । জগদীশ্বর