পাতা:ধর্ম্মনীতি - প্রথম ভাগ (অক্ষয় কুমার দত্ত).pdf/৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Tধঞ্চম অধ্যায় । ✓ግ জ্ঞামানুশীলনই বা কোথায় ? ধৰ্ম্মালোচনাই বা কোথায় ? স্বদেশের মঙ্গল-চিন্তাই বা কোথায় ? জীবিকানিৰ্ব্বাহোপযোগী ব্যবসায় শিক্ষা মণ করাতে, পর্যাপ্ত অর্থ উপার্জনে অসমর্থ হইয়। কষ্ট স্বটে দিনপাত করিতে হয়। কি আক্ষেপের বিষয় ! পরিবার প্রতিপালনের উপায় অবধারণ না করিয়া বিবাহ করা যে কোন ক্রমেই কৰ্ত্তব্য মহে, ইহা এ দেশের লোকেরণ ভ্ৰমেও এক বার স্মরণ করেন না, এবং এই পরম শুভকর ঐশ্বরিক নিয়ম প্রতিপালন না করাতে যে পরম ন্যায়বান্ন পরমেশ্বর সন্নিধানে সাপরাধ থাকিয়া যৎপরোমণস্তি ক্লেশ ভোগ করিতেছেন, তাহ ও বিবেচনা করেন না । কিন্তু তাহারণ ইহা বিবেচনা কৰুন, আর না কৰুম, অথিল-ব্রহ্মণগুণধিপতির অখণ্ড্য নিয়ম লঙ্ঘনের ফল অবশ্যই ফলিত হয় তাহার সন্দেহ নাই । র্তাহারা যাবৎ জগদীশ্বরের নিয়ম প্রণালীতে বিশ্বাস ও তদনুযায়া ব্যবহার না করেন, তাবৎ তাহাদিগকে তন্নিবন্ধন নানাপ্রকার দুঃখ ভোগ করিতে হইবে । বাল্যবিবাহ যে মহাপাতক এই সমস্ত প্রতিফল তাহার প্রত্যক্ষ প্রমাণ | yx স্বামী ও স্ত্রীর পরম্পর বয়স্য-ভণব থাকা উচিত ; অতএব উiহণদের বয়ঃক্রমের অধিক "নাধিক্য হওয়া বিধেয় নহে। মনুষের বয়োরদ্ধি সহকারে শরীর ও মনের অবস্থা পরিবর্তিত হইতে থাকে, এ নিমিত্ত সমবয়স্ক ব্যক্তিদিগের অন্ত:করণের ভাব ও গতি একরূপ কুইয়। পরস্পর প্রণয় সঞ্চারিত হইবার অধিক সম্ভাবনা । র্তাহারণ যেমন পরম্পরের ভাব-গ্রহ এবং প্রয়োজমণ