পাতা:ধর্ম্মনীতি - প্রথম ভাগ (অক্ষয় কুমার দত্ত).pdf/৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬৮ ®_ধৰ্ম্মমাতা প্রয়োজন আশু অনুভব করিতে পারেন, অসম-বয়স্ক ব্যক্তির সেরূপ পারেন না । ভৰ্ত্তণ ও ভ র্যfrর বয়ঃক্রমের পরস্পর অধিক নূ্যন পিক্য হইলে, মুসৰু বয়স্যভাব সমুৎপন্ন হইবার সম্ভাবনা থাকে না, এবং পিতা মাতার শরীরের অবস্থা ও মনের গতি বিভিন্ন প্রকার হইলে, সন্তানও সুলক্ষণ-সম্পন্ন নির্দোষ প্রকৃতি প্রাপ্ত হয় না। এতদ্দেশায় পুৰুবদিগের মধ্যে আবাল রুদ্ধ সকলেরই উ দ্বাহু-সংস্কার বিষয়ে সকি ব্লু আগছে, কিন্তু স্ত্র গণের বিবাহের কাল নবম বর্ষ পর্য, ন্তই প্রশস্ত । কোন কোন বালিকা যে দশম বা এক দশ বৎসর পর্য্যন্ত অবিবাহিতা থাকে, সে ও গৌণ কম্প । এই নিমিত্ত, ৪০ । ৫০ বর্ষ বয়স্ক প্রবীণ ব্যক্তি ও নবম বা দশম বর্ষীয়। বালিকার পাণিগ্রহণ করেন, এবং তস্থার তাপনার অসুখ ঘটনার সূত্রপাত করিয়া সন্তানের বিকদ্ধ স্বভাব উদ্ভাবিত করেন । ১১ অতএব, বাল্য-বিবাহ এক মহাপাপ । ভর্তা ও ভাৰ্য্যার দারিদ্র্য, মূৰ্খতা ও উৎকণ্ঠা, এবং সন্তানের দুৰ্ব্বলতা, নিববীর্য্যতা ও সর্বাংশে নিকষ্ট-স্বভাব-প্রাপ্তি ইহার প্রত্যক্ষ প্রতিফল । কিন্তু আমাদের দেশ স্থ লোকের কি বিষম ভ্রান্তি ! তাহারণ এই অশেষু-দোষ'কর দেশ চারকে বিধি-বিহিত বিশুদ্ধ ব্যবহার জ্ঞান করিয়া থাকেন । যে স্ত্রণকর কদাঙ্গর সর্বনাশের হেতুস্বরূপ, র্তাহারা তাহ স্বৰ্গ-সাধন বোধ করিয়া সম্পাদন করিয়া থাকেন। কিন্তু পরমমণয়বান পরমেশ্বরের শুভকর নিয়ম লঙ্ঘন করিলে, তাহার সমুচিত مستعمر