পাতা:ধর্ম্মনীতি - প্রথম ভাগ (অক্ষয় কুমার দত্ত).pdf/৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* > ধৰ্ম্মনীতি । লিত হইয়। আসিতেছে । করিয়ার অন্তঃপাতী অনেক প্রদেশে এইরূপ প্রথা প্রচলিত অাছে যে, যে ব্যক্তি মত স্ত্রর ভরণ পোষণে সমর্থ সে ব্যক্তি তত স্ত্রীকেই বিবাহ করিতে পারে। পারসক ও তুরস্ক দেশীয় ভূপতি ও ধনাঢ্য ব্যক্তিদিগের শত শত ও সহস্ৰ সহস্ৰ পত্ন ও উপপত্নী থাকে। শুনা গিয়াছে, মরকোর র। জ। প দ্বী ও উপপত্নীতে অস্ট সহ স্ৰ স্ত্রী রক্ষা ও প্রতিপলম করেন । , , , ভারতবর্ষে এই অধিবেদনরূপ বিষম পাতক যে বহুকাল বিধি প্রচলিত আছে, রামায়ণ, মহাভারত ও সমুদায় পুরাণ ইহার সাক্ষীস্বরূপ অযোধ্যাধিপতি দশরথ রাজার সাৰ্দ্ধ সপ্তশত বনিত ছিল । বাল্মীকিরামায়ণে এক ব্যক্তিকে শত কন্যা সম্প্রদান করিবার এক উপাখ্যান আছে । মনুষ্যের যে রক্তি হইতে যত প্রকার পাপ উদ্ভাবিত হইতে পারে, দেশ-বিশেষে ও কাল-বিশেষে তাহার সমুদায়ই চলিত হইয়াছে । যেমন নানা দেশে এক এক পুৰুষের বহু-দ rর-পরি গ্রহ করিবার প্রথা প্রচলিত অাছে, সেইরূপ, স্থান-বিশেষে এক স্ত্রীর বহু স্বামী বরণ করিবার রীতি ও প্রতিষ্ঠিত আছে । তিববত দেশে অনেক ভ্রাতা এক ভাৰ্য্যার পাণি-গ্ৰহণ করিয়া অকুষ্ঠিত-হৃদয়ে একত্র কাল যাপন করেন, এবং ষে স্ত্রী এইরূপ বহু স্বামীকে বরণ করেন, তিনি স্ত্রীগণ-মধ্যে বিশিষ্টরূপ মান্য ও গণ্য হইয়। থাকেন । মহাভারতে দ্রৌপদীর পঞ্চ স্বামী সঙ্ঘটনবিষয়ে যে অসামানা উপাখ্যাম অাছে, এইরূপ কোন