পাতা:ধর্ম্মপুস্তকের অন্তভাগ.djvu/২১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৮ অধ্যায়।] লুকলিখিত সুসমাচার । ది రి ২৬ পরে গালীল প্রদেশের সম্মুখস্থ গিদেরীয় প্রদেশে ২৭ নেীক লাগিলে পর, তিনি তটে নামিবণমাত্র বহুকাল ভূতগ্রস্ত এক জন নগরহইতে আসিয়া তাহার সহিত সাক্ষাৎ করিল ; সে মনুষ্য বস্ত্র পরিধান করিত না, ও গৃহেতে বাস না করিয়া কেবল কবরস্থানেতে থাকিত । ২৮ যীশুকে দেখিবণমাত্র সে চীৎকার শব্দ করিল, এবং তাহার সম্মুখে পড়িয়। উচ্চৈঃস্বরে কহিল, হে সৰ্ব্বোপরিস্থ ঈশ্বরের পুত্র যীশু, তোমার সহিত আমার সম্পর্ক কি ? ২৯ তোমাকে বিনতি করি, অামাকে যন্ত্রণ দিও না । কারণ তিনি সে মনুষ্যকে ছাড়িয়া যাইতে অপবিত্র ভূতকে আজ্ঞা দিয়াছিলেন ; ঐ ভূত সে মনুষ্যকে বরখ ধরাতে সে শৃঙ্খল ও বেড়ীদ্বারা বদ্ধ হইয়া রক্ষিত হইলেও বন্ধন ছিড়িয়া ভূতের বশেতে প্রান্তরের মধ্যে আকৃষ্ট ৩০ হইত। পরে যীশু তাহাকে জিজ্ঞাসা করিলেন, তোমার নাম কি ? তাহাতে সে উত্তর করিল, আমার নাম বাহিনী, যেহেতুক অনেক ভূত তাহাকে আশ্রয় করিয়া৩১ ছিল । পরে ভূতগণ বিনয় করিয়া কহিল, আমাদিগকে ৩২ গভীর গর্তে যাইতে আজ্ঞা দিও না । ঐ সময়ে নিকটস্থ পৰ্ব্বতের পাশ্বে এক বৃহৎ শূকরপাল চরিতেছিল ; তাহাতে ভূতগণ বিনতি করিয়া কহিল, ঐ শূকরপালে আশ্রয় লইতে আমাদিগকে অনুমতি দেও ; তাহাতে তি৩৩ নি অনুমতি করিলেন । পরে ভূতগণ সেই মনুষ্যহইতে বহির্গত হইয়া শূকরদিগের আশ্রয় লইল, তাহাতে শূকরপাল গড়ান স্থান দিয়া মহাবেগে দৌড়িয়া হ্রদের মধ্যে ৩৪ (পড়িয়া) প্রাণত্যাগ করিল । তাহ দেখিয়া শূকরপালকের পলায়ন করিয়া নগরে ও পল্লীগ্রামে গিয়া ঐ ৩৫ বৃত্তান্ত কহিল । তাহাতে কি হইল, তাহ দেখিবার 203 o