পাতা:ধর্ম্মপুস্তকের অন্তভাগ.djvu/৪৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২২ অধ্যায় ।] প্রেরিতদের ক্রিয়ীর বিবরণ। 86 ○ শের তীর্ষ নগর আমার জন্মস্থান ; কিন্তু এ নগরে গমিলীয়েল নামক অধ্যাপকের শিষ্য হইয়। পিতৃপুরুষের বিধি ব্যবস্থানুসারে সম্পূৰ্ণৰূপে শিক্ষিত হইলাম, এবং ইদানীন্তন তোমরা যে প্রকার হইতেছ, তদ্রুপ আমিও ঈশ্বরসেবাতে উদযোগী হইলাম । এবং স্ত্রীপুরুষগণকে বন্ধনপূর্বক কারাগারে সমর্পণ করিয়া তাহাদের প্রাণদণ্ড পৰ্যন্ত এই মতের বিপক্ষত করিলাম । মহাযাজক এবং সভাশুদ্ধ প্রাচীন লোকের অামার এই কথার প্রমাণ দিতে পারে; যেহেতুক তাহদের নিকটহইতে দন্মেষক নগর নিবাসি ভ্রাতৃগণের বিষয়ে আজ্ঞাপত্ৰ লইয়া যাহার সে স্থানে ছিল, তাহাদিগকে বদ্ধ করিয়া দণ্ড দেওনের নিমিত্তে যিৰশালমে অগনিতে দন্মেষক নগরে গেলাম । কিন্তু যাইতে ২ সে নগরের নিকটে উপস্থিত হইলে বেলা দুই প্রহরের সময়ে অকস্মাৎ আকাশহইতে মহাদীপ্তি আমার চতুদিগে প্রকাশ পাইল । তাহাতে আমি ভূমিতে পড়িলে, হে শোল, হে শোল, আমাকে কেন তাড়না করিতেছ? অামার প্রতি উক্ত এমন এক রবও শুনিতে পাইলাম । তখন আমি উত্তর করিলাম, হে প্রভো, আপনি কে ? তাহাতে তিনি কছিলেন, র্যাহাকে তুমি তাড়না করিতেছ, সেই নাসরতীয় যীশু আমি । আর আমার সঙ্গি লোকেরা সেই দীপ্তি দেখিয়া ভীত হইল ; কিন্তু আমার প্রতি উক্ত সেই কথা তাহারা বুঝিল না । পরে জিজ্ঞাসা করিলাম, হে প্রভো, আমি কি করিব ? তাহাতে প্রভু কহিলেন, উঠিয়৷ দন্মেষক নগরে যাও, ও তোমার কৰ্ত্তব্য যাহা ২ নিৰ পিত আছে, তাহ সে স্থানে তোমাকে জ্ঞাত করা 453