পাতা:ধর্ম্মপুস্তকের আদিভাগ.djvu/২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১২ অধ্যায়।] ১৩ হইলে শেলহ নামে তাহার এক পুত্র জন্মিল । তাহার জন্মের পর আফকষদ চারিশত তিন বৎসর জীবৎ ১৪ থাকিয়া আরো সন্তান সন্ততির জন্ম দিল। এবং শেলহের ত্রিশ বৎসর বয়স হইলে এবর নামে তাহার এক পুত্ৰ ১৫ জন্মিল । তাহার জন্মের পর শেলহ চারিশত তিন বৎসর জীবৎ থাকিয়া আরো সন্তান সন্ততির জন্ম দিল। ১৬ এবং এবরের চৌত্ৰিশ বৎসর বয়স হইলে পেলগ নামে ১৭ তাহার এক পুত্র জন্মিল। তাহার জন্মের পর এবর চারিশত ত্রিশ বৎসর জীবৎ থাকিয়া আরো সন্তান ১৮ সন্ততির জন্ম দিল। এবং পেলগের ত্রিশ বৎসর বয়স মই হইলে রিয়ু নামে তাহার এক পুত্ৰ জন্মিল। তাহার জন্মের পর পেলগ দুইশত নয় বৎসর জীবৎ থাকিয় ২• আরো সন্তান সন্তুতির জন্ম দিল। এবং রিয়ুর বত্রিশ বৎসর বয়স হইলে সিরুগ নামে তাহার এক পুত্র জন্মিল। ২১ তাহার জন্মের পর রিয়ু দুইশত বৎসর জীবৎ থাকিয় ২২ আরো সন্তান সন্ততির জন্ম দিল । এবং সিরুগের ত্রিশ বৎসর বয়স হইলে নাহোর নামে তাহার এক পুত্র ২৩ জন্মিল। তাহার জন্মের পর সিরুগ্ন দুই শত বৎসর জীবৎ ২৪ থাকিয়া আরো সন্তান সন্ততির জন্ম দিল। এবং নাহো_রের উনত্রিশ বৎসর বয়স হইলে তেরহ নামে তাহার ২ৰ এক পুত্র জন্মিল। তাহার জন্মের পর নাহোর একশত উনিশ বৎসর জীবৎ থাকিয়া আরো সন্তান সন্ততির ২৬ জন্ম দিল। এব^ তেরহের সন্তরি বৎসর বয়স হইলে ইব্রাম ও নাহোর ও হারণ নামে তাহার তিন পুত্ৰ জন্মিল । ২৭ তেরহের বংশাবলি। ঐ তেরহের পুত্র ইব্রাম ও ২৮ নাহোর ও হারণ এবং হারণের পুত্ৰ লোটু, কিন্তু হারণ আপন পিতা তেরহের আগ্নে আপিন জন্মস্থান কসদীয়দের উর নামক নগরে প্রাণত্যাগ করিল। ২১ পরে ইব্রাম ও নাহোর বিবাহ করিল ইব্রামের স্ত্রীর নাম সারী, ও নাহোরের স্ত্রীর নাম মিলকা। ঐ নাহোরের স্ত্রী মিলকা হারণের কন্যা ছিল, ও ঐ হারণ মিলকার ও যিষকার পিতা ছিল । ঐ সারী বন্ধ্যা হইল, তাহার সন্তান হইল না। অনন্তর ss তেরহ ইব্রাম পুত্রকে ও হারণের পুত্র লোটু নামক পৌত্রকে এবং ইব্রামের ভাৰ্য্যা সারী নামনী পুত্রবধূকে সঙ্গে লইয়া কসদীয়দের উর নামক নগরহইতে কিনান দেশের উদ্দেশে যাইতে ২ হারণ নগরে উত্তরিয়া সে ৩২ স্থানে বাস করিল। পরে তেরহ ঐ হারণ নগরে থাকিয়া দুই শত পাঁচ বৎসর বয়সের সময়ে প্রাণত্যাগ করিল। ১২ অধ্যায়। ১ ইকুয়ের পুতি ঈশ্বরের আশীৰ্বাদ, ৪ ও হার হইতে ইকুযের গয়ন, ও ও কিনানুদেশে তাহীর ভুয়ণ, ১৭ ও woo আদিপুস্তক l দুৰ্ভক্ষ্য পুর্মুক্ত তাহার যিসরে গয়ন, ১৪ ও ইকুয়ের স্ত্রীকে রাজীর লইয়া যণওন ও পূনৰ্বর দেওন । অনন্তর পরমেশ্বর ইব্রামকে কহিলেন, তুমি আপন দেশ ও জ্ঞাতি ও কুটুম্ব ও পৈতৃকবাটী পরিত্যাগ করিয়া আমি যে দেশ তোমাকে দেখাই, সেই দেশে চল। আমি তোমাহইতে এক মহাজাতি উৎপন্ন করিয়া তোমাকে আশীৰ্ব্বাদ করিব, তাহাতে তুমি বিখ্যাত ও মঙ্গলদাতা হইব। এবং যাহারা তোমাকে আশীৰ্ব্বাদ করে, আমি তাহাদিগকে আশীৰ্ব্বাদ করিব;ওযাহারা তোমাকে অভিশাপ দেয়, আমি তাহাদিগকে অভিশাপ দিব; তোমাহইতে পৃথিবীর তাবৎ বখশ আশীৰ্ব্বাদ প্রাপ্ত হইবে। পরে ইব্রাম পরমেশ্বরের আজ্ঞানুসারে গমন করিল, তাহাতে লোটও তাহার সঙ্গে গেল। ইব্রামের হারণহইতে গমন কালে পচাত্তর বৎসর বয়স ছিল। এই রূপে ইব্রাম সারী ভাৰ্য্যাকে ও ভাতৃপুত্ৰ লোটুকে এবং হারণে প্রাপ্ত আপনাদের সঞ্চিত ধন ও দাস দাসীগণকে লইয়। কিনানদেশে যাইতে যাত্রা করিয়া সেই দেশে উপস্থিত হইল। অনন্তর সেই দেশে ভূমণ করিতে ২ শিথিম স্থানের নিকটস্থ মোরির প্রান্তরে উত্তরিল; তৎকালে কিনানীয় লোকের সেই দেশে বাস করিত। পরে পরমেশ্বর ইব্রামকে দর্শন দিয়া কছিলেন, আমি তোমার বংশকে এই দেশ দিব ; অতএব ইব্রাম, সেই স্থানে দশনদাতা পরমেশ্বরের উদ্দেশে যজ্ঞবেদি নিৰ্ম্মাণ করিল। পরে সে ঐ স্থান ত্যাগ করিয়া বৈথেলের পূর্বদিগের পর্বতে গিয়া তাম্বু স্থাপন করিল ; তাহার পশ্চিমে বৈথেল ও পূৰ্ব্বদিগে অয় নগর ছিল ; এবং সে স্থানেও পরমেশ্বরের উদ্দেশে এক যজ্ঞবেদি করিয়া তাহার নামে প্রার্থনা করিল। তাহার পরে ইব্রাম ভূমণ * করিতে ২ আরো দক্ষিণ দেশে গমন করিল। ঐ সময়ে সে দেশে দুর্ভক্ষ্য হওয়াতে ইব্রাম মিসর, দেশে বাস করিতে যাত্রা করিল ; কেননা কিনান দেশে অতিশয় দুভক্ষ্য বাড়িল। পরে মিসর দেশে প্রবেশ করিতে উদ্যত হইলে ইব্রাম নিজ পতনী সারীকে কহিল, দেখ, তুমি দেখিতে সুন্দরী, তাহা অামি জানি। একারণ মিসরীয় লোকেরা তোমাকে দেখিয়া অামার ভাষ্য জানিলে আমাকে বধ করিয়া তোমাকে জীবৎ রাখিবে। অতএব আমি বিনয় করি, তুমি আমার ভগিনী,এই কথা কহিও ; তাহাতে তোমাদ্বারা অামার মঙ্গল হইবে, ও তোমদ্বিারা অামার প্রাণ রক্ষা হইবে। পরে ইব্রাম মিসরে প্রবেশ করিলে মিসরীয় লোকেরা ঐ স্ত্রীকে পরমসুন্দরী দেখিল। এবং রাজার অধ্যক্ষগণ তাহাকে দেখিয়া রাজার সাক্ষাতে তাহার প্রশংসা LLB BBBS K BS SSS BB Be S 0 S SSSSSS BBS LS BBBBS LS BBB SSSSSS SLSS Se S SSS S S 00S LLS00 S DS SLSK BBe SAS S S B SBBLSSSBSSS SSSJ 0 BSBSS0SSSSBLSSSBBL [3 s] s : * > 1 > *; sell 3: (ইবু) s্যয়ন ও যাত্রা । 3.