পাতা:ধর্ম্মপুস্তকের আদিভাগ.djvu/২৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

文8文 না, এবং এই সময়ে যে সকল কহিলেন, তাহাত্ত কহিতেন না । পরে ঐ স্ত্রী পুত্র প্রসব করিয়া তাহার নাম শিমূশোন রাখিল, এবং ঐ বালক বৃদ্ধি পাইতে লাগিল ও ২৪ পরমেশ্বর তাহাকে বর দিলেন । এবং পরমেশ্বরের আত্মা সরিয়ের ও ইষ্টায়োলের মধ্যে দানের শিবিরে প্রথমে তাহাতে আবির্ভূত হইলেন। ১৪ অধ্যায় । ১ পিলেষ্ণীয়দের এক কন্যাকে শিযশোনের বিবাহ করণের ইয়। ৫ ও তিয়া?rtয় নয়নকালে সিংহ বন্ধ করণ ৮ ও তিক্ষ্মীথায় দ্বিতীয় যাত্রীতে সিংহের শবে যব্‌ পাওন ১ম ও শিয়শোনের বিবাহের ভোজ ১২ ও ভোজন সযয়ে শিযশোনের পুহেলিকার 75լի , չ, Ց পুহেলিকার অর্থ দেওলের ফলে । ১ পরে শিমশোন তিমনাথায় গমন করিলে সে স্থানে পি২ লেষ্টীয়দের এক কন্যাকে দেখিয়া ফিরিয়া আসিয়া অাপন পিতা মাতাকে সম্বাদ দিয়া কহিল, আমি তিমনাথায় পিলেষ্টীয়দের যে কন্যাকে দেখিয়াছি, তাহাকে এখন ও আনিয়া আমার সহিত বিবাহ দেও। তাহাতে তাহার পিতামাত কহিল, তোমার ভাতৃগণের ও অামার সমস্ত লোকের কি কন্যা নাই, যে তুমি আচ্ছিন্নতাক পিলেষ্টীয়দের কন্যাকে বিবাহ করিতে যাইবা ? শিমশোন অাপন পিতাকে কহিল, তুমি আমার জন্যে তাহাকে অানাও, সে আমার দৃষ্টিতে মনোহর। কিন্তু সে পিলেষ্টীয়দের প্রতিকুলে ছিদ্র পাইতে চেষ্টা করে, ইহা পরমেশ্বর হইতে হয়, তাহা তাহার পিতামাতা জানিল ন। সে সময়ে পিলেষ্টীয়েরা ইসুয়েল বংশের উপরে কর্তৃক্তত্ব করিল। a ঐ সময়ে শিমশোন ও তাহার পিতামাতা তিমনাথায় নামিয়া তিমনাথাস্থ দ্রাক্ষাক্ষেত্রে উপস্থিত হইলে এক যুব সিংহ শিমশোনের সহিত সাক্ষাৎ করিয়া গৰ্জ্জন করিল। শু তখন পরমেশ্বরের আত্মা তাহাতে আবির্ভূত হইলে, তাহার হস্তে কিছু না থাকাতে সে ছাগের ন্যায় ঐ সিহহকে ছিাড়য়া ফেলিল, কিন্তু এ কথা আপন পিতামাতাকে ৭ কহিল না। পরে শিমশোন যাইয়া সেই কন্যার সহিত আলাপ করিলে সে তাহার দৃষ্টিতে মনোহর হইল। পরে সে ঐ কন্যাকে বিবাহ করিতে সেই স্থানে পুনবৰ্বার গমন কালে সেই সিংহের শব দেখিতে পথ হইতে গেল,তাহাতে ঐ সিংহের গাত্রে এক বাক মধুমক্ষিক ও ৯ মধুর চাক দেখিয়া আপন হস্তে তাহা লইয়া ভোজন করিতে ২ গেল, এবং পিতা মাতার নিকটে উপস্থিত হইয়া তাহাদিগকেও কিছু দিল, তাহাতে তাহারা তাহ ভোজন করিল, কিন্তু সিংহের শবহইতে যে মধু লই য়াছে, তাহা তাহাদিগকে কহিল না । পরে তাহার পিতা সেই কন্যার নিকটে গেলে x 8 br - e. বিচারকর্তৃবিবরণ। শিমশেনি সে স্থানে ভোজ প্রস্তুত করিল, কেননা যুব লোকদের তদ্রুপ ব্যবহার ছিল । অপর তাহাকে দেখিয়া পিলেষ্টীয় লোকের তাহার নিকটে থাকিতে ত্ৰিশ জন সহচরকে অনিল । পরে শিমশোন তাহাদিগকে কহিল, আমি তোমাদের কাছে এক প্রহেলিকা + কহি,তোমরা যদি এই উৎসবের সাত দিনের মধ্যে ইহার অর্থ বুঝিয়া নিশ্চিত আমাকে কহিতে পার,তবে আমি তোমাদিগকে ত্রিশ চাদর ও ত্ৰিশ যোড়া বস্ত্ৰ দিব। কিন্তু যদি তাহার অর্থ কহিতে না পার, তবে তোমরা আমাকে ত্রিশ চাদর ও ত্রিশ ষোড়া বস্ত্ৰ দিব ; তাহাতে তাহার কহিল, তোমার প্রহেলিক বল, তাহা আমরা শুনি । সে কহিল, খাদকহইতে খাদ্য ও বলবানহইতে মিষ্টতা নিগত হইল ; তাহাতে তাহারা তিন দিনে সেই প্রহেলিকার অর্থ কহিতে পারিল না। পরে সপ্তম দিবসে তাহার শিমশোনের স্ত্রীকে কহিল,তুমি সেই প্রহেলিকার অর্থ কহিতে আপনার স্বামিকে প্রবৃত্তি দেও, নতুবা আমরা তোমাকে ও তোমার পিতৃপরিজনকে অগ্নিদ্বারা দগ্ধ করিব ; আমাদের যাহা অাছে,তাহা কাড়িয়া লইতে তোমরা অামাদিগকে নিমন্ত্রণ করিয়াছ,কি এমত নহে? তাহাতে শিমশোনের স্ত্রী তাহার সাক্ষাতে রোদন করিয়া কহিল,তুমি আমাকে কেবল ঘৃণা করিতেছ, কিছুই ভাল বাস না, কেননা তুমি আমার লোকদের কাছে এক প্রহেলিকা কহিয়াছ, কিন্তু আমাকে কহ নাই ; তাহাতে সে কহিল, দেখ, যে কথা আপিন পিতামাতাকে কহি নাই, তাহ কি তোমাকে কহিব ? তাহাতে তাহার স্ত্রী উৎসবের সপ্তাহের শেষ দিন পৰ্য্যন্ত তাহার সাক্ষাতে এই রূপ রোদন করিলে সে তাহাদ্বারা ব্যস্ত হইয়। সপ্তম দিবসে তাহাকে কহিল ; তাহাতে ঐ স্ত্রী আপন লোকদিগকে f প্রহেলিকার অর্থ কহিয়া দিল। পরে সপ্তম দিবসে সূৰ্য্য অস্তগত হওনের পূৰ্ব্বে ঐ নগরস্থ লোকেরা তাহাকে কহিল, মধু অপেক্ষ মিষ্ট কি ? ও সিংহ অপেক্ষা বলবান কি? তাহাতে সে তাহাদিগকে কহিল, তোমরা যদি আমার গাভীদ্বারা চাস না করিতা, তবে আমার প্রহেলিকার অর্থ বুঝিতে পারিত না। পরে পরমেশ্বরের আত্মা তাহাতে আবির্ভূত হইলে সে অস্কিলোনে যাইয়া তাহাদের ত্ৰিশ জনকে বধ করিয়া তাহদের বস্ত্র লইয়া প্রহেলিকার অথকারিদিগকে এক ২ ষোড়া বস্ত্র দিল, কিন্তু তাহার ক্রোধ প্রজালিত হওয়াতে তথাহইতে আপন পিতৃবাটীতে গেল। পরে শিমশোনের যে মিত্র তাহার সহচর ছিল, তাহাকে তাহার স্ত্রী দত্ত হইল । 〉Q リ川* | ১ স্ট্রীর নিকটে যাইতে শিশেনকে নিষেধ করণ ৩ ও S aS B BSB BBBS KK 0S S SS00 BSBSS00 BSSBB BBS २०lt-[२] * ७,• • । ২ অংlপ ওli-[১২] আ ২৯ ; ২৭ –[১৫] বি ১৬ ; ৫ il–[»s] * s, s i »s; • • il-[>s]* 8,s,» « il-[*•] >• ;* li TV, A}

  • (ব।) স্কেয়ালী। 1 (ইবু) লোকদের সন্তানগণ ।

[১৪,১৫ অধ্যায়।