১২ত ২০ অধ্যায়। ১ ইবাহীয়ের অণপন স্ত্রীকে ভগিনী কথনে আৰীযেলক কর্তৃক তাহর শ্রীর গৃহীত হওন ও স্বপ্নযোগে ঈশ্বর কর্তৃক నాక్షాకా হইয়া ইব্রাহীয়ের স্ত্রীকে ফিরিয়া দেওন । ১ অনন্তর ইব্রাহীম তথাহইতে দক্ষিণ দেশে যাত্র করিয়া কাদেশের ও শূরের মধ্য স্থিত গিরর প্রদেশে ২ প্রবেশ করিয়া বসতি করিল। কিন্তু ইব্রাহীম আপন ভাৰ্য্যা সারার বিষয়ে কহিল, সে আমার ভগিনী ; এই নিমিত্তে গিররের রাজা অবীমেলক লোক পাঠাইয়া ৩ সারাকে গ্রহণ করিল। তাহাতে রাত্ৰিতে ঈশ্বর স্বপ্নযোগে অবীমেলকের নিকটে আসিয়া কহিলেন, দেখ, ঐ গৃহীত স্ত্রী তোমার মৃত্যুর হেতু, কেননা সে ৪ স্বামির সহিত বিবাহিতা আছে। কিন্তু অীমেলক, তাহাতে উপগত না হওয়াতে কহিল, হে প্রভো, নিদোষ হইলেও কি এক জাতিকে বিনষ্ট করিব ? উনি অামার ভগিনী, এই কথা কি সেই ব্যক্তি আমাকে কহিল না? এবং উনি আমার ভুতি, এমন কথা কি ইনিও কহেন নাই ? অতএব মনের সরলতাতে ও ও হস্তের নিদোষতাতে এ কার্য্য করিলাম। তখন ঈশ্বর স্বপ্নযোগে তাহাকে কহিলেন, তুমি মনের সরলতাতেই এ কর্ম করিয়াছ, তাহা অামি জানিয়া তাহাকে সপশ করিতে তোমাকে না দিয়া আমার বিরুদ্ধে পাপ করিতে তোমাকে নিবৃত্ত করিলাম। অতএব এখন সেই মনুষ্যের ভার্ষ্যা তাহাকে ফিরিয়া দেও, কেননা সে ভবিষ্যদ্বক্তা; সে তোমার জন্যে প্রার্থনা করিবে,তাহাতে তুমি বঁচিবা; কিন্তু যদি তাহাকে ফিরিয়া না দেও,তবে ৮ অবশ্য তুমি সপরিবারে মরিবা, ইহা জ্ঞাত হও । পরে অবীমেলক প্রত্যুষে উঠিয়া ভূতাদিগকে ডাকিয় ঐ বৃত্তান্ত সকল তাহাদের কর্ণগোচরে কহিলে তাহার। ১ অতিশয় ভীত হইল। পরে অবমেলক ইব্রাহীমকে ডাকিয়া কহিল, তুমি আমাদের প্রতি এ কি ব্যবহার করিলা? তুমি যে আমার প্রতি ও আমার রাজ্যের প্রতি এত বড় অপরাধ ঘটাইতে চাহিলা,আমি তোমার কাছে এমত কি দোষ করিলাম? তুমি আমার প্রতি ১০ অকৰ্ত্তব্য কর্ম করিলা । অবমেলক ইব্রাহীমকে আরো ১১ কহিল,তুমি কি দেখিয়া এমত কর্ম করিলা? তখন ইব্রাহীম কহিল,এ দেশে ঈশ্বরের প্রতি ভয় মাত্র নাই,ইহার আমার স্ত্রীর লোভে অামাকে বিনষ্ট করিবে,ইহা অামি ১২ ভাবিলাম ; আর সে অামার ভগিনীও বটে, কেননা সে আমার পিতৃ কন্যা, মাতৃ কন্যা নহে, এবং আমার ১৩ ভাৰ্য্যা হইল। যখন ঈশ্বর আমাকে পৈতৃক বাটীহইতে ভূমণ করাইলেন,তখন আমি তাহাকে কহিলাম, আদিপুস্তক। [২০,২১ অধ্যায়। তুমি আমার প্রতি এই অনুগ্রহ কর, আমরা যে ২ স্থানে যাইব, সেই ২ স্থানে তুমি আমাকে ভাত বলিয়া পরিচয় দিও। তখন আবীমেলক মেষ ও গোরু ও দাস ১৪ ও দাসী আনাইয়া ইব্রাহীমকে দিল, এবং তাহার স্ত্রী সারাকেও তাহার স্থানে সমপণ করিল। পরে অধী- ১৭ মেলক কহিল, দেখ, এই সকল দেশ তোমার গোচরে আছে; তোমার যথা ইচ্ছা তথা বসতি কর । এবং ১s সারাকেও কহিল, দেখ, তোমাতে ও অন্য সকলেতে যাহা ঘটিল, তাহার নিমিত্তে তোমার ভুতার স্থানে সহস্র থান রূপ প্রায়শ্চিত্তের দান * দিলাম। এই রূপে সে অনুযুক্ত হইল। পরে ইব্রাহীম ঈশ্বরের ১৭ কাছে প্রার্থনা করিলে ঈশ্বর অবীমেলককে ও তাহার স্ত্রীকে ও তাহার দাসীকে সুস্থ করিলেন তাহাতে তাহারা পুত্র প্রসব করিল। কেননা পরমেশ্বর ইব্রাহী ১৮ মের ভার্ষ্য। সারার নিমিত্তে আবীমেলকের গৃহস্থিত দের গৰ্ত্ত রোধ করিয়াছিলেন। ২১ অধ্যায়। ১ ইস্হাকের জন্ম ও স্তন্যদুষ্ট ত্যাগ করণ, ৯ ও হাজির দূরীকৃত হইলে দতদ্বারা তাহার শান্তি পাওন, ২২ ও ইব্রাহীযের সহিত অবৗয়েলকের নিয়ম স্থির করণ, ৩৩ ও বের্শেবাতে ইব্রাহীযের পুর্থন করুন। অপর পরমেশ্বর আপন বাক্যানুসারে সারার সহিত । সাক্ষাৎ করিয়া তাহার প্রতি প্রতিজ্ঞা সফল করিলেন। তাহাতে সারা ইব্রাহীমের বৃদ্ধাবস্থাতেই গৰ্ত্তবর্তী হইয়া ঈশ্বরোক্ত নিরূপিত সময়ে পুত্র প্রসব করিল। তখন ইব্রাহীম সারার গর্ভজাত ঐ পুত্রের নাম ইসহাক (হাস্য) রাগিল। এবং ঈশ্বরাজ্ঞানুসারে ঐ পুত্র ইসহাকের আট দিন বয়সের সময়ে অকছেদ করিল। ইব্রাহীমের এক শত বৎসর বয়সের সময়ে তাহার পুত্র ইসহাকের জন্ম হইল। অপর সারা কহিল, ঈশ্বর ৬ তামাকে হাস্য করাইলেন,ইহা শুনিয়া সকলেই আমার উদ্দেশে হাস্য করিবে । সে আরো কহিল, সারা কি পুত্ৰগণকে স্তন পান করাইবে, এমন কথা ইব্রাহীমকে কে বলিতে পারিত ? কেননা আমি এখন তাহার বৃদ্ধাবস্থাতে পুত্র প্রসব করিলাম। অপর বালক বড় হইয়া স্তন ৮ পান ত্যাগ করিল;এবং যে দিনে ইসহাক স্তন পান ত্যাগ করিল, সেই দিনে ইব্রাহীম মহাভোজ প্রস্তুত করিল। অনন্তর মিসরীয় হাজিরার গর্ভজাত ইব্রাহীমের ১ পুত্র পরিহাস করিতেছে,ইহা দেখিয়া সারা ইব্রাহীমকে ১০ কহিল, তুমি এই দাসীকে ও ইহার পুত্রকে দূর করিয়া দেও; এ দাসীপুত্র আমার পুত্র ইসহাকের সহিত উত্ত রাধিকারী হইবে না। কিন্তু এই কথা শুনিয়া ইব্রাহীম ১১ R No 6 o o [২৪ অধ্য] আী ১২ ; ১০-২০ LS0 SSBSSS SSSSS00LLSS SSDS00 LLS SJSDD 00S0S SDDSS SSSS AA AAAA DDSAAAA S0S S kkk DDSJLLSBBS B BBS BSBB LS00K LSK MB SBBB S BB LL [২১ অধ্য , ২] আ ১৭ ; ১৬ । ১৮; ১৯ । | 3 : ; : : Il-[8] కాi : ; : ; : Il-[8] : ; 3 - 8 11 LL0 SD SKBB S BB BB00 BBS DD AAAA AAASS00 BS 00LL
- (ইবু) চক্ষুর আীয়দিনাৰ্থে ।
