পাতা:ধর্ম্মপুস্তকের আদিভাগ.djvu/৬০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩১ অধ্যায়। ] • কৃত করিয়া থাকে, এমত বংশ আছে । এবং পুথিবীতে দরিদ্রকে ও মনুষ্যের মধ্যহইতে দীনহীনকে ভক্ষণ করণাথে যাহাঁদের দন্ত খড়গের ন্যায়, ও কসের দন্ত ছুরিকার ন্যায় হয়, এমত বংশ আছে। * দেও২ এই নামে জোকের দুই কন্যা আছে ; এবং তিন বস্তু কখনো তৃপ্ত হয় না; বরঞ্চ চারি বস্তু ‘প্রচুর হইয়াছে’ এ কথা কখনো বলে না ; অর্থাৎ পরলোক, ও বন্ধ্যার গর্ভাশয়, ও জলেতে অতৃপ্ত মরুভূমি এবং ‘প্রচুর হইয়াছে’ এই বাক্য অপ্রকাশক অগ্নি। যে চক্ষু আপন পিতাকে পরিহাস করে ও মাতৃ আজ্ঞা তুচ্ছ করে, উপত্যকার কাকেরা তাহ বাহির করিবে, ১৮ ও উৎক্রোশ পক্ষির বৎস তাহ খাইবে । তিন বিষয় আমার জ্ঞানের অগম্য, বরং চারি বিষয়ও আমি বুঝিতে পারি না ; অর্থাৎ উৎক্রোশ পক্ষির গতি আকাশে, ও সপের গতি পৰ্ব্বতে, ও জাহাজের গতি সমুদ্রেতে, এবং পুরুষের গতি যুবতিতে। * ব্যভিচারিণীর গতিও তদ্রুপ; সে খাইয়া মুখ পুছিয়া ং বলে, আমি পাপ করি নাই। তিন বস্তুহইতে পৃথিবী ২ং উদ্বিগ্না, বর৭ চারিও সহিতে পারে না ; অর্থাৎ কর্তৃক্তপ্রকারি দাসকে, ও ভক্ষ্যেতে পরিতৃপ্ত মুখকে ; ** ও বিবাহিতা ঘৃণিত স্ত্রীকে, ও স্বকত্রীর ধনাধিকা** রিণী দাসীকে। পৃথিবীতে চারি বস্তু অতি ক্ষুদ্র হই২° লেও অতি জ্ঞানবান হয় ; অর্থাৎ পিপীলিকাগণ শক্তিমান ন হইলেও গ্রীষমকালে আহার সঞ্চয় ** করে ; এবং শাফন জন্ডগণ বলবান না হইলেও পাষাণ স্থলে গৃহ বাধে; পঙ্গপাল ফড়িঙ্গদিগের যদ্যপি রাজা নাই, তথাপি তাহারা বন্ধসৈন্য হইয়া গমন করে ; এবথ টিকটিকি হস্তপাদদ্বারা ভিত্ত্বি * - ধরে, ও রাজার অট্টালিকাতেও থাকে। আর তিন সুন্দর গমন করে, বরং চারি ও সুন্দর রূপে চলে ; ৩• অর্থাৎ জন্তর মধ্যে বলবান ও কাহারে মুখ দেখিয়া • • ফিরে না, এমত সিংহ ; এবং যুদ্ধের * অশ্ব, ও ছাগ, ৩২ ও সমূহ প্রজাবিশিষ্ট রাজা । তুমি যদি অহঙ্কার প্রযুক্ত অজ্ঞানের কর্ম করিয়াছ ও কোন দুশ্চিন্তা করিয়াছ, ** তবে আপন হস্ত মুখে দেও। কেননা যেমন দুগ্ধ মন্থনেতে নবনীত হয়, ও নাসিক পীড়নেতে রক্ত বাহির হয়, তেমনি ক্রোধের চালনেতে বিরোধ জন্মে। ৩১ অধ্যায় । ১ লিযুয়েল রাজের যাতার ওপদেশ কয়। ১০ ও ওত্তম স্ত্রীর বর্ণন । লিযুয়েল রাজের মাতা তাহাকে যে উপদেশ শিক্ষা ২ দিল, তাহার কথা। হে আমার পুত্ৰ, হে আমার হিতোপদেশ। ( ) ( গর্ভজাত বালক, হে আমার মানিত পুত্র, আমি কি কহিব ? তুমি স্ত্রীগণকে আপন শক্তি ও রাজবিনাশকারিণীগণকে অপেন গতি দি ও না। হে লিমুয়েল, • দ্রাহ্মারসে আসক্ত হওয়া রাজাদের উচিত নয়, এবং সুরাপানে আসক্ত হওয়া নৃপতিদের উচিত নয়। তাহারা পান করিলে ব্যবস্থা বিস্মৃত হইবে ও সকল * দুঃখি লোকের প্রতি অন্যায় কfরবে। মৃতকপ * জনকে সুরা দেও, ও তিক্তমন লোককে দ্রাক্ষারস দেও। সে পান করিয়া আপন দীনতা বিস্মৃত হউক, ৭ ও আপনার দুঃখ আর মনে না করুক। বোবা লোকদের জন্যে ও তাবৎ দীনহীন f লোকের বিচারে আপন মুখ খুল ৷ তুমি মুখ খুলিয়া ধর্ম বিচার কর, গ এবং দরিদ্র ও দীনহীনদের বিচার কর। সতী স্ত্রীকে কে পাইতে পারে ? পদমরাগ মণিহই- ১ - তেও তাহার অধিক মূল্য। তাহার স্বামী মনের সহিত ? তাহাতে বিশ্বাস করে, ও তাহার লাভের অভাব হয় না । সে স্বামির মঙ্গল করে; যাবজ্জীবন কখনো ই তাহার অমঙ্গল করে না । সে মেষলোম ও মসিনা ১ ও অন্বেষণ করে, ও আপন হস্তে স্বেচ্ছাতে সকল কর্ম করে। সে বাণিজ্যের জাহাজের ন্যায় দূরহইতে । আপন খাদ্য সামগ্ৰী আনয়ন করে। সে রাত্রি থা- • কিতে উঠিয়া পরিজনদিগকে খাদ্য ও দাসদিগকে নিরূপিত কর্ম দেয় । সে ক্ষেত্রের বিষয়ে বিবে- ১s চনা করিয়া তাহী ক্রয় করে, ও আপন হস্তের ফল দিয়া দ্রাক্ষাক্ষেত্র রোপণ করে। সে বলেতে , ৭ কটি বন্ধন করে, ও আপন হস্ত বলবান করে । সে অপিন ব্যবসায়ের উত্তম ফল আস্বাদন ১ ৮ করে, রাত্রিতে তাহার প্রদীপ নিৰ্ব্বাণ হয় না। সে ১৯ টেকুয়াদ্বারা আপন হস্তে কর্ম করে, ও হস্ত দিয়া পাজা ধরে ; সে দরিদ্রের প্রতি মুক্তহস্ত হয়, ও দীন- “ হীনদের প্রতি হস্ত বিস্তার করে । সে শীতকালে । ১ পরিবারের বিষয়ে ভয় করে না ; কারণ তাহার তাবৎ পরিজন দুই পুরু বস্ত্র পরিধান করে। সে ২ ই আপনার নিমিত্তে বিচিত্র আচ্ছাদনবস্ত্র নির্মাণ করে, ও শুক্লপট্ট ও রক্তবর্ণ বস্ত্রে বস্ত্ৰান্বিত হয়। তাহার স্বামী দেশীয় প্রাচীনদের সহিত বসিয়া বি- ২ ও চারসভাতে পরিচিত হয় । সে মসিনার বস্ত্র প্রস্তুত ২ a করিয়া বিক্রয় করে, ও বণিকদের কাছে পটুক বিক্রয় করে । বল ও মর্যাদা তাহার বস্ত্রস্বরূপ ** হয়, সে ভবিষ্যৎকালের বিষয়ে আনন্দ করে। সে ২ = মুখ খুলিয়া জ্ঞানের কথা কহে, তাহার জিহ্বাগ্রে অনুগ্রহের ব্যবস্থা থাকে। সে আপন পরিবারের ২৭ "రి b” [3 s, , el ছি ২৭, ২ • S0S SDSS 0S DJS S ggSAASAAAS [৩৯] যিশ ৩১ ; a tl-[૦૨] ཝུ་རྦ་ * 0 ; ৪ য - ; ২৫ 1 [ ও ১ অব্য ; ১] शि ०० : * Il-[o] • : so ॥-[प्र] श्ि ২ ৪ ; > ১, ১ ২ য ব ১ - ১ + i-–[১]যি শ ১ ঃ ১ ৭ – ১ e] ১২ ; з 1 : у ; * 3 | s s ; » з 11 本 (ತ್ತ) বলেতে কটিবদ্ধ (ইত্ৰ) বিনাশ : (লা) কৃঞ্চলোহিত। 595