পাতা:ধর্ম্মপুস্তকের প্রামাণ্য.djvu/১৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఆe রক্ষা করিতে পারিত, তবে অবশ্য অন্য সকল প্রকার কথাও রক্ষা করিতে পারিত, তাহাঙ্গে শাস্ত্ৰলেখক প্রেরিতের পণ্ডশ্রম করিয়াছেন. এৰণ শাস্ত্ৰদাতা ঈশ্বর নিষ্ণুপুয়োজনীয় কৰ্ম্ম করিয়াছেন, ইহা বলিতে হইত। যে প্রেরিতেরা পূৰ্ব্বকালীয় মণ্ডলীভুক্ত লোকদের কর্ণগোচরে উপদেশ দিয়াছিলেন, র্তাহাদেরই লিখিত শাস্ত্র এখন আমাদের চক্ষুগোচর এব^ হস্তস্থিত থাকাতে আমরাও র্তাহাদের শিক্ষণ অবগত ‘ੋਲ পারি ; রোমানকাথলিকদের পর মুরাগত শিক্ষাতে আমাদের কি প্রয়োজন ? আর রোমানকাথলিকের বলে, প্রেরিতদের সময়াৰধি পরল্পরাগ ত না হইলেও যে কথা আমাদের মণ্ডলী গ্রাহ্য করে, তাহা শাস্ত্রীয় বচনের ন্যায় সপ্রমাণ। ইহা যদি ধৰ্ম্মপুস্তকে লিথিত হইত তবে গ্রাহ্য হইত, কিন্তু ধৰ্ম্মপুস্তকে লিখিত না হওয়াতে তাহ দপের কথামাত্র বলিতে হয়। রোমানকাথলিকের যে সত্য মণ্ডলী, ইহার প্রমাণ কি ? তাহাদেরই বাক্য কি প্রমাণ ? না ধৰ্ম্মপুস্তুকের সাক্ষ্যরূপ প্রমাণ অাৰ শ্যক আছে ? ধৰ্ম্মপুস্তকের সাক্ষ্যদ্বারা যদি তাহা নিশ্চয় করিতে হয়, তবে ধৰ্ম্মপুস্তকের সাক্ষ্যই প্রধান হইয় উঠে । এব^ যদি রোমানকাথলিকের সত্য মণ্ডলী হয়, তবে সেই সত্য মণ্ডলীর কথা যে ঈশ্বরীয় বচনের ন্যায় সপ্রমাণ, ইহা বলিলে কি গ্রাহ্য হইৰে ? তাহ ধৰ্ম্মপুস্তকের সাক্ষ্যদ্বার। নিশ্চয় করা কি আৱশ্যক হয় না ? তাহা নিশ্চয় করণার্থে যদি ধৰ্ম্মপুস্তকের সাক্ষ্য আবশ্যক