পাতা:ধর্ম্মপুস্তকের প্রামাণ্য.djvu/১৭৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

)やぐ বটে, কিন্তু সৰ্ব্বসাধারণের অনায়াসে বোধগম্য নহে । ধৰ্ম্মপুস্তকহইতে যে ধৰ্ম্মজ্ঞান জন্মে, তাহ সুনিশ্চিতও আছে, এব° সৰ্ব্বসাধারণের বোধগম্যও আছে, ইহ। আমরা কহিতেছি ; তথাপি এই স্থলে তাছার ৰোধগম্যতার বিশেষ মীমা^সণ করা যাইতেছে । ২ । ধৰ্ম্মপুস্তকের সকল কথা যে সমানরূপে সপষ্ট অর্থাৎ সৰ্ব্বসাধুারণের বোধগম্য, তাহা আমরা বলি না। যাহার অর্থ দুষ্ণুপুাপ্য এমন অনেক কথা আছে। কিন্তু যে ২ কথা অল্পষ্ট, সেই সকল কথার জ্ঞান যদ্যপি ফলদায়ক হয়, তথাপি পরিত্রাণপ্রাপ্তির নিমিত্তে এব^ সদাচরণ করণের নিমিত্তে আবশ্যক নহে। সেই অল্পষ্ট কথা তিন প্রকার, প্রথম পূৰ্ব্বে স্লষ্ট হইলেও বর্তমান সময়ে অল্পষ্ট বোধ হয়, এমন কথা ; তাহার উদাহরণ, পূৰ্ব্বকালীয় নানা নগরাদি স্থানের বৃত্তান্ত। দ্বিতীয়, বত্তমান সময়ে অল্পষ্ট হইয়াও ভাবিকালে স্লষ্ট হইবে, এমন কথা, তাহার উদাহরণ, প্রকাশিত বাক্যের অধিকা^শ। তৃতীয়, ইহকালে যাহার স্লষ্ট জ্ঞান আমাদের আবশ্যক নাই, এমন কথা ; তাহার উদাহরণ, ঈশ্বরের নিগুঢ় পরামর্শের তত্ত্ব। an ৩ । যে সকল কথার জ্ঞান আমাদের পরিত্রাণপ্রাপ্তির ও সদাচারের নিমিত্তে আবশ্যক ইয়, সেই সকল কথা সৰ্ব্বসাধারণের বোধগম্য, ইহার প্রমাণ । (১) ধৰ্ম্মপুস্তকের অধিকা^শ গ্রন্থ পণ্ডিত লোককর্তৃক রচিত হইয়াছিল তাহ। নছে, কিন্তু সামান্য লোক কর্তৃক রচিত - হইয়াছিল । (২) সেই সকল গ্রন্থ পণ্ডিতগণের হিতার্থে