৩৩ অধ্যায়।] দের জন্যে বাথান নির্মাণ কর, এবং আপনাদের মুখহইতে নিগর্ত বাক্যানুসারে কর। ২* পরে গাদৃ বংশ ও রুবেন বংশ মূসাকে কহিল, আমাদের প্রভু যেমন আজ্ঞা করিলেন, আপনকার দাস আমরা তাহাই করিব । ২ ° আমাদের বালক ও ভাৰ্য্যা ও পাল ও পশু সকল এই স্থানে গিলিয়দের সকল নগরে থাকিবে । * আমাদের প্রভুর আজ্ঞানুসারে তোমার দাসেরা প্রত্যেক জন সসজ্জ হইয়া যুদ্ধ করিতে পরমেশ্বরের সম্মুখে পার হইয়। যাইবে। ২৮ তাহাতে মুসা তাহাদের বিষয়ে ইলিয়াসর যাজককে ও নুনের পুত্ৰ যিহোশূয়কে ও ইস্রায়েল বুশের প্রধান অধ্যক্ষগণকে আজ্ঞা করিল। ২১ মূসা তাহাদিগকে কহিল, গাদ বংশীয় ও রূবেন বংশীয় সকলে যদি যুদ্ধের নিমিত্তে সসজ্জ হইয় তোমাদের সহিত পরমেশ্বরের সম্মুখে যদ্দন নদী পার হয়, তবে তোমাদের সম্মুখে দেশ বশীভূত হইলে তোমরা অধিকারার্থে তাঁহাদিগকে গিলিয়দৃ দেশ দিবা৷ ” কিন্তু যদি তাহারা সসজ্জ হইয়া তোমাদের সহিত পার না হয়, তবে তাহারা তোমাদের মধ্যে কিনানদেশে অধিকার পাইবে । * পরে গাদ বংশ ও রুবেন বংশ উত্তর করিল, পরমেশ্বর অাপনকার এই দাসদিগকে যাহা আজ্ঞা করিলেন, তাহাই আমরা করিব । * আমরা পরমেশ্বরের সম্মুখে সসজ্জ হইয়া পার হইয়। কিনানদেশে যাইব । তাঁহাতে যদ্দনের পূৰ্ব্বপারে অামাদের অধিকার হইবে । ৩ পরে মূসা তাহাদিগকে, অর্থাৎ গাদৃ বংশকে ও রূবেন বৎশকে ও যুষফের পুত্র মিনশি বংশের অন্ধেককে ইমোরীয়দের রাজা সীহোনের রাজ্য ও বাশনের রাজা ওগের রাজ্য, অর্থাৎ নানা প্রদেশে নানা নগরবিশিষ্ট দেশ, এই রূপে চতুদিকস্থ দেশের সমস্ত নগর দিল। ৩• তাহাতে গাদৃ বংশ দীবোন ও আটারোৎ ও অরোয়ের } * ও অটুরোৎ ও শোফন ও ঘাসের ও যগবিহ; ** এবং বৈৎনিমু ও বৈথারণ নামে প্রাচীরবেষ্টিত নগর ও মেষবাথান নির্মাণ করিল। ** এবং রুবেন বংশ হিষ• বোন ও ইলিয়ালী ও কিরিয়াথয়িম ৩৮ এবং নাম পরিবত্ত্ব নিবো ও বালমিয়োম্ ও শিবমা, এই সকল নগর নির্মাণ করিয়া আ পন নির্মিত নগরের নাম রাখিল । ** এব^ ' মিনশির পুত্র মার্থীরের বংশ গিলিয়দে যাইয়া তাহা আক্রমণ করিল, এবং সেই স্থান নিবাসি ইমোরীয়দিগকে অধিকারচ্যুত করিল। ** এবং মুসা মিনশির পুত্র মার্থীরকে গিলিয়দ দিলে সে তাহার মধ্যে বাস করিল এবং গণনাপুস্তক। মিনশির পুত্র যায়ীর যাইয়া"তাঁহার গ্রাম হস্তগত করিয়া তাহাদের নাম হবোং যাইর (যায়ীরের গুমি ) রাখিল । ** এবং নৌবহ যাইয়। কিনাৎ ও তাহার নগর হস্তগত করিয়া আপন নামানুসারে তাহার নাম নোবহ রাখিল । ৩৩ অধ্যায় । , ১ ইস্রায়েল্ বংশের বেয়াল্লিশ অবস্থানের বিবরণ ৫• ও কিমানীয় লোককে নষ্ট করিতে আজ্ঞা দেওন ।
- যে ইস্রায়েল বংশ মূসার ও হারোণের অধীন হইয়া সৈন্যশ্রেণীক্রমে মিসরদেশহইতে বাহির হইয়া আইল, তাহাদের অবস্থানের বিবরণ। ২ মুসা পরমেশ্বরের আজ্ঞাতে তাহাদের য র সেই অবস্থানের বিবরণ লিখিল । তাহাদের যাত্রানুসারে অবস্থানের এই বিবরণ। প্রথম মাসের পঞ্চদশ দিবসে অর্থাৎ নিস্তারপর্বদিনের প্রাতঃকালে ইস্রায়েল বংশ মহাবলেতে মিস্ট্রীয়দের সাক্ষাতে বাহির হইয়। রামিষেষ হইতে প্রস্থান করিল। সেই দিবসে মিস্ত্ৰীয়ের মৃতদের কবর দিতেছিল, যেহেতুক পরমেশ্বর তাহাদের মধ্যে প্রথমজাত সকলকে হত । করিয়াছিলেন, এবং পরমেশ্বর তাহাদের দেবগণকেও দণ্ড দিয়াছিলেন। “ রামিষেষহইতে প্রস্থান করিয়া ইস্রায়েল বংশ সুকেকাতে শিবির স্থাপন করিল। - এবং সুকোৎহইতে যাত্রা করিয়া প্রান্তরের সীমাতে স্থিত এথমে শিবির স্থাপন করিল । * এবং এথমহইতে যাত্রা করিয়া বালসিফোন সন্মুখস্থিত পীহহীরোতে ফিরিয়া আসিয়া মিগদোলের পূর্বদিগে শিবির স্থাপন করিল। ৮ পরে পীহহীরোতের সম্মুখহইতে যাত্রা করিয়া সমুদুমধ্য দিয়া প্রান্তরে প্রবেশ করিল, এবং এথম প্রান্তরে তিন দিবসের পথ যাইয়া মারাতে শিবির স্থাপন করিল । * এবং মারাহইতে যাত্রা করিয়া এলীমে উপস্থিত হইয়া সে স্থানে শিবির স্থাপন করিল ; ঐ এলীমে বারো জলের উনুই ও সন্তরি খণ্ডদুর বৃক্ষ ছিল। ** পরে তাহার এলীমহইতে প্রস্থান করিয়া সুফার্ণবের সমীপে শিবির স্থাপন করিল। ** এবং সুফাণৰহইতে যাত্রা করিয়া সীন প্রান্তরে শিবির স্থাপন করিল। ** পরে সীন প্রান্তরহইতে যাত্রা করিয়া দপকাতে শিবির স্থাপন করিল। ১৩ ও দপকাহইতে যাত্রা করিয়া আলুর্শে শিবির স্থাপন করিল। ** এবং আলু হইতে যাত্রা করিয়া রিফীর্দীমে শিবির স্থাপন করিল ; সে স্থানে লোকদের পানার্থে জল ছিল না । * পরে তাহার। রিফীদীমহইতে যাত্রা করিয়া সীনয় প্রান্তরে . শিবির স্থাপন, করিল । ** ও সীনয়
- 167