৩৯ অধ্যায়।] আপনার গৰ্বনিবৃত্তি বুৰিয়া আপনার সিপ নামে দাসীকে লইয়া স্বামির সহিত বিবাহ দিল। |
- তাহাতে - লেয়ার সিপা দাসীর গৰ্বহইতে যাকুবের এক পুত্র জম্মিল। * তখন লেয় কহিল, এক দল: আসিতেছে ; অতএব তাহার, নাম कान् (झल) हाथिव्न । **ञमछद्र (लग्नाद्ग मार्जी সিপা যাকুবের দ্বিতীয় পুত্র প্রসর করিল। ** তাহাতে লেয়। কহিল, আমি ধন্যা, সকল স্ত্রীলোক “ আমাকে ধন্যা কহিবে ; অতএব সে তাহার নাম আশের ( ধন্য) রাখিল। . - ** অপর গোয় কাটনের সময়ে রূবেন বাহিরে গিয়া ক্ষেত্রে দুদাফল পাইয়া আনিয়া আপন মাতা লেয়াকে দিল ; , তাহাতে রাহেল লেয়াকে কহিল, তোমার পুত্রের আনীত দুৰ্দাফল কিছু আমাকে দেও। * তাহাতে সে কহিল, তুমি আমার স্বামিকে লইয়াছ, এ কি ক্ষুদ্র বিষয় ? আমার পূজের দুদাফলও কি লইতে চাহ ? তখন রাহেলু কহিল, তোমার পুত্রের দুদাফলের পরিবর্ষে সে অঙ্গত রাত্রিতে তোমার সহিত শয়ন করিখে। .** পরে সন্ধ্যাকালে ক্ষেত্রহইতে, যাকুবের আগমন সময়ে লেয় তাহার সঙ্গে সাক্ষাৎ করিতে বাহিরে গিয়া কহিল, আমার কাছে আইস, কেননা আমি আপন পুত্রের দূৰ্দ্দাফল দিয়া তোমাকে ভাড়া করিলাম ; অতএব সে সেই রাত্রিতে তাহার সহিত শয়ন করিল। ** তাহাতে ঈশ্বর লেয়ার প্রার্থনা গুনিলে সে পুনৰ্ব্বায় গৰ্ত্তবর্তী হইয়া যাকুবের পঞ্চম পুত্র প্রসব করিল। ২৮ তখন লেয়া কহিল, আমি
তন ঈশ্বর আমাকে দিলেন, অতএব সে তাহার নাম ইষাথর ( বেতন ) রাখিল । * . - ** অনন্তর লেয়া পুনৰ্ব্বার গৰ্ত্তধারণ করিয়া যাকুবের ষষ্ঠ প্রসব করিল। ২ * তখন লেয়া কহিল, ಛಿ'! উত্তম যৌতুক দিলেন, এখন আমার স্বামী আমার সহিত বাস করিবে, কেননা অামাতে তাহার ছয় পুত্র জন্মিয়াছে : অতএব সে তাহার নাম সিবুলুন (বাস) রাখিল । ২ * অনন্তর তাহার এক কন্যা, জন্মিলে সে তাহার নাম দীণ রাখিল । 2 . ২২ অনন্তর ঈশ্বর রাহেলকে স্মরণ করিয়া তাহার প্রার্থনা শুনিয়া তাহাকে গৰ্ত্তধারণের শক্তি দিলেন। ২৩ তখন তাহার গৰ্ত্ত হইলে সে পূত্র প্রসব করিয়া কহিল, এখন ঈশ্বর আমার আপমান দূর করিলেন। পরে সে তাহার নাম যুষফ (বৃদ্ধি) রাখিয়া কহিল, পরমেশ্বর আমা, কে আরো এক পুত্র দিউন। । . . . . ** অপর রাহেলের গর্ভে যুষফ, জন্মিলে পরে যাকুব লাবনকে কহিল, আমাকে বিদায় আদিপুস্তক। २. → কর, আমি নিজ দেশে স্বস্থানে প্রস্থান করি। ** এবং আমি যাহাদের জন্যে তোমার দাস্য কর্ম করিয়াছি, আমার সেই স্ত্রীগণ ও পুত্রগণকে আমার হস্তেপসমপর্ণ করিয়াণ যাইতে দেও; কেননা যে রূপ তোমার দাস্যকর্ম করিয়াছি, তাহা তুমি জ্ঞাত আছ ? তখন লাবন তাহাকে কহিল, বিনয় করি, তুমি, এখন আমার প্রতি অনুগ্রহ কর, কেননা আমি অনুভবে জা, নিলাম, তোমার অনুরোধে পরমেশ্বর আমাকে আশীৰ্ব্বাদ করিলেন। ২৮ অতএব সে কহিল, তোমার বেতন আপনি স্থির করিয়া আমাকে ৰল, আমি তাহাই দিব। * তখন যাকুব তাহাকে কহিল, আমি যে রূপ তোমার দাস্যকর্ম করিয়াছি, এব^ আমার নিকটে তোমার পশুগণ যে রূপ আছে, তাহা তুমি জ্ঞাত আছ। •• কেননা আমার আগমনের পূৰ্ব্বে তোমার অল্প সম্পত্তি ছিল, এখন প্রচুর হইয়াছে ; আমার আগমনাবধি পরমেশ্বর - তোমার মঙ্গল করিয়াছেন; কিন্তু আমি আপন পরিবারের জন্যে করে সঞ্চয় করিব ? -- তাহাতে লাবন কহিল, আমি তোমাকে কি দিব ? যাকুব কহিল, ভূমি অামাকে আর কিছুই না দিয়া যদি আমার প্রতি এক কর্ম কর, তবে আমি তোমার পশুদিগকে পুনৰ্ব্বার চরাইয় প্রতিপালন করিব। এই অদ্য আমি তোমার সকল পশুপালের মধ্যে গিয়া কৰ্শ্বরবর্ণ ও চিত্রবিচিত্র মেষাদি এবং কপিশৰণ। মেষ সকল ও কর্বুরবণ ও চিত্রবিচিত্র ছাগ সকলকে পৃথক করি ; সেই সকল আমার বেতনস্বরূপ হইবে। ৩৬ ইহার পরে যখন তোমার সাক্ষাতে আমার বেতন উপস্থিত হইবে, তখন আমার য়াথার্থের এক প্রমাণ হইবে, ফলতঃ ছাগদের মধ্যে কর্বুরবণ ও চিত্রবিচিত্র ভিন্ন ও মেষদের মধ্যে কপিশবর্ণ ভিন্ন যাহ থাকিবে, তাহ আমার চৌর্যরূপে গণ্য হইবে। * তখন লাবন কহিল, ভাল, তোমার কথানুসারেই কুউক অপর সে সেই দিনে বিচিত্র ও কর্দুরবর্ণ ছাগ সকল ও বিচিত্র ও কর্করবর্ণ ছাগী সকল এবং যাহাতে ২ কিঞ্চিৎ শুক্ল বর্ণ ছিল, এবং কপিশবণ মেষ সকল পৃথক করিয়া আপন পুত্রদের হস্তে সমপর্ণ করিয়া - যাকুবহইতে দূরে তিন দিনের পথে পাঠাইল ; পরে যাকুব লাবনের অবশিষ্ট পশুপাল চরাইতে লাগিল। ,
- অপর যাকুব লিবনী ও লুস ও অর্মোন বৃক্ষের সরস শাখা কাটিয় তাহার ছাল খুলিয়া কাষ্ঠের গুরু রেখা বাহির করিল। ** পরে যে স্থানে পশুগণ জল পানার্থে আইসে, সেই স্থানে তাহাদের সন্মুখে নিপানের মধ্যে ঐ শাখা সকল উচ্চ করিয়া ৱাথিতে লাগিল। * তাহাতে জল
- -- t {29