পাতা:ধর্ম্মপূজা-বিধান.djvu/১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভূমিকা ১৩ তবে এক কথা,—শকরাজগুরু অশ্বঘোষের দুইখানি গ্রন্থ আমাদের হস্তগত হইয়াছে। প্রথম বুদ্ধচরিত কাউবেল সাহেব বাহির করেন ; দ্বিতীয় সৌন্দরনন কাব্য সে দিন মহামহোপাধ্যায় শ্ৰীযুক্ত হরপ্রসাদ, শাস্ত্রী মহাশয় বাহির করিয়াছেন। তাহা হইলে ১৮•• বৎসর পূৰ্ব্বে চীনদেশে যে বৌদ্ধধৰ্ম্ম যায়, সংস্কৃত সাহিত্য হইতে তাহার বিবরণ পাওয়া যাটতে পারে । অশ্বঘোষের আরও একখানি গ্রন্থ, শ্রদ্ধোৎপাদশান্ত্র, পণ্ডিতবর মুজুকি চীন-ভাষা হইতে ইংরাজীতে তর্জম করিয়াছেন। অশ্বঘোষের গ্রন্থ আলোচনা করিয়া দেখা যায়— র্তাহার প্রধান কথা “শ্রদ্ধোৎপাদ”, “শীলেন্দ্রিয় জর”, “বিতর্কহানি”। তিনিও ব্যাখ্যা করিলেন—পঞ্চস্কন্ধ “চপল”, “অসীর”, “অনাত্মক”, “বধাত্মক ” তিনিও বুঝাইলেন, সকল অবস্থাতেই “ইন্দ্রিয়ের সত্তা", “ইন্দ্রিয়ের অভুদয়’; উহা “অনিতা”, “নিরাত্মক”, দুঃখকর; ਚੋਂ আবার আসক্তি কেন ? আর কত বলিব ? তিনি শিখাইলেন— "ষ্ট” বা “শ্ৰুত” “ব্যবহারধৰ্ম্মে” “অপ্রতিবন্ধচিত্ত” হইতে, সমান্ধাম গত” হইতে, “বিসংযোগগত” ও মুক্ত হইতে। এখানেও ত পূজাপদ্ধতির কোন বিষয়ই নাই। তিনিও দেখাইয়াছেন—তপস্তালব্ধ স্বৰ্গাদিমুখভোগ অকিঞ্চিৎকর। তবে কাহার পূজা করিব? অশ্বঘোষের মতে বুদ্ধদেব নিজে কাহারও প্রণাম পৰ্যন্ত গ্রহণ করিতে রাজী নহেন। সদ্ধৰ্ম্ম লাভ করিয়া কৃতাৰ্থ নন্দ যখন র্তাহাকে প্রণাম করিলেন, তখন তিনি স্পষ্ট বলিলেন,— s উত্তিষ্ট ধৰ্ম্মে স্থিত শিস্যজুষ্ট কিং পাদয়োৰ্ম্মে পতিতোংলি মূৰ্দ্ধ। অভ্যর্চনং মে ন তথা প্ৰণামো ধৰ্ম্মে যথৈধ প্রতিপত্তিরেব ॥৩ ९। छोजनन काश R