পাতা:ধর্ম্মপূজা-বিধান.djvu/৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

色 。 ধৰ্ম্মপুজ-বিধান ছাদ । পুজা পাৰ্ব্বণে ও উৎসবে এখানে অনেক লোকের সমাগম হয়। ধৰ্ম্ম ঠাকুরের অধিকারিণী মুথি পণ্ডিত, অর্থাৎ মোক্ষদ ঠাকুরাণী, জাতিতে ডোম, উপাধি পণ্ডিত—অর্থাৎ তিনি ডোমের পণ্ডিত। মুথি পণ্ডিত অতি শুদ্ধাচারে থাকেন। তিনিই ধৰ্ম্মঠাকুরের নিত্য পূজা করেন ; বড় বড় পালপাৰ্ব্বণে ব্যাকরণ-জানা একজন পণ্ডিত লইয়া আসেন, তিনিষ্ট বড় বড় পূজা করিয়া থাকেন। পূজার মন্ত্র,—ষস্যান্তোইনাদিমধ্যে... । ধৰ্ম্মঠাকুর নিজে কয়েকটি আবরণ-দেবতার সহিত একথানি কাঠের সিংহাসনে বিরাজ করেন। ধৰ্ম্মঠাকুরের জমাজমি বেশ আছে। চাসের পর খন্তে ও ধানে নাটমন্দিরটি পরিপূর্ণ হইয়া যায়। নিকটবৰ্ত্তী অনেক গ্রামেই ধৰ্ম্মঠাকুরের আরও মন্দির আছে। বল্লুক নদী,বদ্ধমানের নিকট দামোদর হইতে উঠিয়া মৃজাপুরের থালে পড়িয়াছে। নদীটি এখন মজিয়া গিয়াছে ; সব জায়গায় জল থাকে না ; কিন্তু বডোর্যানে, বিশেষ ধৰ্ম্মঠাকুরের মন্দিরের নীচে, একটি বাওর হইয় বেশ চটাল নদীর মত দেখা যায়। উহার জল অতি পরিষ্কার। এই বল্লুক নদীই ধৰ্ম্মঠাকুরের তীর্থস্থান। ৩ । ধৰ্ম্ম শিব নহেন, হিন্দুর কোন দেবতা নহেন, সাক্ষাৎ বুদ্ধদেব এখন কেহ কেহ ধর্শের পূজায় যে, বৌদ্ধধর্মের শেষ—তাছা না মানিয়া রৰ তুলিয়াছেন—ধৰ্ম্মের পুজা শিবেরই পূজা । কিন্তু “ধৰ্ম্মপূজাৰিধানে” অনেকগুলি আবরণদেবতার পূজা করিতে হয় ও