পাতা:ধর্ম্মবিজ্ঞান - স্বামী বিবেকানন্দ.pdf/৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

A. দ্বিতীয় অধ্যায় । 8☾ বিস্ময়কর নূতন পদাৰ্থ বলিয়া বোধ হয়, আমরা উহার সহিত মিল খাইবে, এমন কোন উহার সদৃশ বস্তু পাই না । এই জন্য উহাকে লইয়া এত হাঙ্গাম—আমরা ভাবি, জগৎ অতি ভয়ানক ও মন্দ ; কখন কখন আমরা উহাকে ভাল বলিয়া মনে করি বটে, কিন্তু সাধারণতঃ উহাকে অসম্পূর্ণ ভাবিয়া থাকি । জগৎকে তখনই জানা যাইবে, যখন আমরা ইহার সহিত মিল খায়, এমন সদৃশ বস্তু বাহির করিতে পারিব । আমরা তখনই সেইগুলিকে জানিতে পারিব, যখন, আমরা এই জগতের—আমাদের এই ক্ষুদ্র অহংজ্ঞানের—বাহিরে যাইব—তখনই কেবল জগৎ আমাদের নিকট জ্ঞাত হইবে । যতদিন না আমরা তাহা করিতেছি, ততদিন আমাদের সমুদয় নিস্ফল চেষ্টার দ্বারা কখনই উহার ব্যাখ্যা হইবে না, কারণ, জ্ঞান অর্থে সদৃশ বিষয়ের আবিষ্কার, আর আমাদের এই সাধারণ জ্ঞানভূমি আমাদিগকে কেবল জগতের একটী আংশিক ভাব দিতেছে মাত্র। এই সমষ্টি মহৎ অথবা আমরা আমাদের সাধারণ প্রাত্যহিক ব্যবহার্য্য ভাষায় র্যাহাকে ঈশ্বর বলি, তাহার ধারণাসম্বন্ধেও তদ্রুপ। আমাদের ঈশ্বরসম্বন্ধীয় ধারণা যতটুকু আছে, তাহা তাহার এক বিশেষপ্রকার, জ্ঞানমাত্র, তাহার আংশিক ধারণামাত্র—র্তাহার অন্যান্য সমুদয় ভাব আমাদের মানবীয় অসম্পূর্ণতার দ্বারা আবৃত। “সৰ্ব্বব্যাপী আমি এত বৃহৎ যে, এই জগৎ পৰ্য্যন্ত আমার चत्र२●मांब **

  • বিষ্টভ্যাহমিদং কৄৎসমেকাংশেন স্থিতো জগৎ।

I छश्रददौठ-४०म, s२ cञांक }