পাতা:ধর্ম্মবিজ্ঞান - স্বামী বিবেকানন্দ.pdf/৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় অধ্যায়। Nෂථ SAMAM AMMAMMMMAMMAMAMAMMMMMAMeeAMSMAMMAMMAMMAMMAMMAMAMAMAMMAMAMAAAA SSAS SSAS SSAS উহার লেজে আঘাত করিবার কতক্ষণ পরে উহার মন ঐ লেজের উপর প্রতিক্রিয়া করে ও ঐ লেজে কষ্ট অনুভব হয়। শুক্তির কথা ধরুন, একটী বালুকাকণা গু ঐ শুক্তির খোলার ভিতর প্রবেশ করিয়া উহাকে উত্তেজিত করিতে থাকে—তখন ঐ শুক্তি বালুকাকণার চতুর্দিকে নিজ রস প্রক্ষেপ করে—তাহাতেই মুক্ত উৎপন্ন হয়। দুটা জিনিষে মুক্ত প্রস্তুত হইতেছে। প্রথমতঃ, শুক্তির শরীরনিঃস্থত রস, আর দ্বিতীয়তঃ, বহির্দেশ হইতে প্রদত্ত আঘাত । আমার এই টেবিলটীর জ্ঞানও তক্রপ—‘ক’ + মন । ঐ বস্তুকে জানিবার চেষ্টাটা ত মনই করিবে ; সুতরাং মন উহাকে বুঝিবার জন্য নিজের সত্তা কতকটা উহাতে প্রদান করিবে, আর যখনই আমরা উহা জানিলাম, তখনই উহা একটী যৌগিক পদার্থ হইয়া দাড়াইল ‘ক’ + মন । আভ্যস্তরিক অনুভূতি সম্বন্ধে অর্থাৎ যখন আমরা নিজেকে জানিক্তে ইচ্ছা করি, তখনও ঐরূপ ব্যাপার ঘটিয়া থাকে। যথার্থ আত্মা বা আমি, যাহা আমাদের ভিতরে রহিয়াছে, তাহাও অজ্ঞাত ও অজ্ঞেয় । উহাকে ‘খ’ বলা যাক। যখন আমি আমাকে অমুক ব্যক্তিবিশেষ বলিয়া জানিতে চাই, তখন ঐ ‘খ’, ‘খ’ + মন এইরূপে প্রতীত হয় । যখন আমি আমাকে জানিতে চাই, նաա- фффшаамдаш Ε -μα

  • বৈজ্ঞানিক পণ্ডিতগণের মতে বালুকাকণা হইতে মুক্তার উৎপত্তি—এই লোকপ্রচলিত বিশ্বাসটার কোন ভিত্তি নাই। সম্ভবতঃ ক্ষুদ্রকীটাখুবিশেষ (Parasite) হইতে মুক্তার উৎপত্তি ।