পাতা:ধর্ম্মবিজ্ঞান - স্বামী বিবেকানন্দ.pdf/৭৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতী য় অধ্যায় । '! ఆమె অস্বীকার করি, তাহা হইলে ঐ ক্ষুদ্রতর শ্রেণীর পশ্চাতেও যে একজন আত্মা আছেন, ইহাও অস্বীকার করিতে হইবে ; কারণ, সমগ্র ব্রহ্মাণ্ড একই নিৰ্ম্মণপ্রণালীর পৌনঃপুনিকতা মাত্র। আমরা একতাল মাটিকে জানিতে পারিলে সকল মৃত্তিকার স্বরূপ জানিতে পারিব। যদি আমরা একটা মানবকে বিশ্লেষণ করিতে পারি, তবে সমগ্র জগৎকে বিশ্লেষণ করা হইল ; কারণ, উহার একই নিয়মে নিৰ্ম্মিত । অতএব যদি ইহা সত্য হয় যে, এই ব্যষ্টি শ্রেণীর পশ্চাতে এমন একজন আছেন, যিনি সমুদয় প্রকৃতির অতীত, যিনি কোনরূপ উপাদানে নিৰ্ম্মিত নহেন অর্থাৎ পুরুষ—তাহা হইলে ঐ একই যুক্তি, সমষ্টি ব্রহ্মাণ্ডের উপরও খাটিবে এবং উহার পশ্চাতেও একটী চৈতন্য স্বীকারের প্রয়োজন হইবে। যে সৰ্ব্বব্যাপী চৈতন্য প্রকৃতির সমুদয় বিরুরের পশ্চাদেশে রহিয়াছে, তাহাকে বেদান্ত সকলের নিয়ন্ত ঈশ্বর বলেন। এক্ষণে পূর্বোক্ত দুইটা বিষয় হইতে গুরুতর বিষয় লইয়া সাংখ্যের সৃহিত আমাদিগকে বিবাদ করিতে হইবে । বেদান্তের মত এই যে, আত্মা একটমাত্রই থাকিতে পারেন। আমরা বিবাদের প্রারস্তেই সাংখ্যেরই মত লইয়া—যেহেতু আত্মা অপর কোন বস্তু হইতে গঠিত নহে, সেই হেতু প্রত্যেক আত্মা অবশুই সৰ্ব্বৰ্যাপী হইবে, ইহা প্রমাণ করিয়া—উ হাদিগকে বেশ ধাক্কা দিতে পারি। যে কোন বস্তু সীমাবদ্ধ उांश अन्ब्र किछूव्र चांब्री সীমাবদ্ধ। এই টেলিটা রছিয়াছে—ইহার, অস্তিত্ব অনেক বস্তুর দ্বার সীমাৰক্ষ, আর সীমাবদ্ধ বস্তু বলিলেই পূর্ব ইত্তে