পাতা:ধর্ম্মব্যাখ্যা (প্রথম পর্ব্ব).djvu/১২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

} es ধৰ্ম্মব্যাখ্যা । [दिउँौज्ञ বলিয়া অনুভব করিতে থাকিবে । এবং ইক্রিয়াত্মজ্ঞানে ৰে আনলের উপলব্ধি হইয়াছিল তদপেক্ষা সহস্ৰগুণ আনন্দের উচ্ছসি হইবে । এ অবস্থায়ও বাহজান এবং হস্তপদাদির পরিচালনা এবং ফু পক্ষ হৎপিণ্ডাদির ক্রিয়া অবরুদ্ধই থাকিবে। এখন অবধি সকল প্রকার আত্মজ্ঞানের অবস্থায়ই এই প্রকার ধাকিবে । এই প্রকারে “ইক্রিয় প্রাণ নিরোধের” দ্বারা মনের স্বরূপোপলব্ধি ও মানসাক্ষ্মজ্ঞান হইয়া থাকে। ইহা “অতিমাত্র মানসাত্মজ্ঞান জানিবে। (১৩ পৃ ) মানস নিরোধের দ্বারা মানসাত্মজ্ঞানের নিবৃত্তি ও । অভিমানায়জ্ঞানের উৎপত্তি। ইঞ্জিয়ের নিরোধ হইল, প্রাণের নিরোধ হইল, মনেরও সকল প্রকার বুত্তিরই অবরোধ হইল, অতিমাত্র মানসাত্মজ্ঞান হইতেছে, আত্মার শক্তিসমূহ মস্তিষ্কের অভ্যন্তরপ্রদেশ হইতে মনের স্থান পৰ্য্যন্ত পরিব্যাপ্ত রহিস্বাছে, এখন ঐ শক্তি গুলিকে যদি আর একটু সংঘত করা যায়, তবে গৃহমালয় নিরোধ’ হইল (৮২) মন-অবস্থাপন্ন শক্তি সমষ্টি আৰু কট হালকা হইয় পড়িল ; সুতরাং মানসাত্মজ্ঞান একটু অস্ফুট হইল অৰ্থ 繫 সাত্মজ্ঞান হইল। (১৩) পরে ঐ শক্তিকে আর একটু সংযত করিলে শক্তি গুলি আরও হালকা হইল, হুতরাং তখন মানসাত্মজ্ঞান আরও অস্ফুট হইয়া পড়িল অর্থাৎ "স্বল্পমানসাত্মজ্ঞান হইল। এখন যদি সম্পূর্ণরূপে এই শক্তিসমষ্টিকে অভিমানের স্বানে (মস্তিষ্কের মধ্যে ) অভিমানের মধ্যে সংযত রাখিতে পার, মনের স্থান পৰ্য্যন্ত আসিয়া মনের অবস্থায় পরিণত হইতে একেবারে না দাও, তবেই তীব্রমানস নিরোধ হইল। (৮২%) মানস নিরোধ হইলেই, মনের জুস্তিত্ব থাকিল না, সুতরাং আধারের নাশে অাধেয়ের নাশ হইল ; তোমার মানসাত্মজ্ঞান একবারে বিনষ্ট হইল। তখন কেবলঅভিমানের বৃত্তি (৬৭ পৃ) অভিমান, এবং আত্মা এতত্রিতরের বিমিশ্রণে “সবৃত্তিক - অভিমানাঙ্কজান” হইবে। পরে অভিমানেরও বৃত্তি-নিরোধ कब्रिट्न अडियान थांननांद्र ऋक्रटन वदश्ऊि ब्रश्लि। शउद्रां९ उर्थन छूमि जछिबांटमब्र मिण भूखिं अशङब कब्रिरङ भाब्रिटन ।। ७वर दकदन अलिमारमब्र