পাতা:ধর্ম্মব্যাখ্যা (প্রথম পর্ব্ব).djvu/১৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

f ধৰ্ম্মব্যাখ্যা । {তৃতীয় و یا ها ও অনন্ত প্রকার, সমীহাৰ চেষ্টাও অনন্ত প্রকার, ক্রুিয়াও অনন্ত প্রকার। এবং বুদ্ধি, অভিযান, মন, ইজিও অনন্ত প্রকার। অর্থাৎ যত প্রকার জ্ঞান-শক্তির ক্রিয়া হয়, যত প্রকার পরিচালন-শক্তির ক্রিয়া হয়, এবং যত প্রকার পোষণ শক্তির ক্রিয়া হয়, তাহার প্রত্যেকটিই আধেয়ভাবে ইচ্ছা বা অধ্যবসায়, প্রবৃত্তি ৰ যত্ব, সমীহ বা চেষ্টা এবং ক্রিয়া, এই তিনটি অবস্থা গ্রহণ করে, আর ( আধারভাবে) বুদ্ধি, অভিমান, মন,ও ইন্দ্রিয়, প্রাণ এই কএক অবস্থা গ্রহণ করে। তোমার দর্শন-শক্তির কার্য্য হইতেছে,—এই শক্তি যখন মস্তিষ্কের অভ্যন্তরস্থ আয়াতে প্রথম পরিস্ক,বিত হইয়াছিল তখন তোমার দর্শন করার বুদ্ধি হইল, বা ইচ্ছা, অধ্যবসায় হইল টঙ্গ বলা যায়, ঐ শক্তিই আর একটু পরিচালিত হইয়া মনের স্থান পৰ্য্যস্ত অগ্রসব হইলে দর্শন করার মন বা প্রবৃত্তি বা যত্ন করা হইল, আব একটু অগ্রসর হইয়া চাক্ষুষ-স্নায়ুর মধ্যে আসিলে তোমার দর্শন করার চেষ্টা বা সমীহ বা চক্ষুরিজিয়ের স্করণ হইয়াছে বলা যাইতে পারে, পরে আর একটু অগ্রসর হইয়। যখন ঔ শক্তি চক্ষু সংলগ্ন বিষয়ের সহিত—নীল পীতাদি বর্ণেব সহিত-সংযুক্ত হয় তখন তোমার দর্শন ক্রিয়া হইতেছে বলা যাইতে পারে। এইরূপ যখন শ্রবণশক্তির কার্য্য নিম্পন্ন হয় তখনও, এই শ্রবণের শক্তি ষখন মস্তিষ্ক মধ্যবর্তী আত্মাতে প্রথম পরিস্ফরিত হয়, তখন শত্ব-শ্রবণের বুদ্ধি এবং অধ্যবসায় বা চেষ্ট হইল, ঐ শক্তি কর্ণস্ব-স্নায়ুর মূল প্রদেশ এবং মস্তি ক্ষের পার্থের দিকে তাহার শেষভাগ পর্যন্ত আসিয়া অগ্রসর হইলে, তোমার শত্ব-শ্রবণের মন হইল এবং প্রবৃত্তি বা যন্ধ হইল বলা যায়, আবার ঐ শক্তি আর একটু অগ্রসর হইয়া কর্ণের স্বায়ুর মধ্যে আসিলে শ্রবণেব চেষ্টা বা সমীহা এবং শ্রবণেন্ত্রিন্থের পরিষ্করণ হইল বলাযায়। পরে ঐ শক্তি কৰ্ণপটহ পৰ্য্যন্ত অসিস্থা কৰ্ণবিবর প্রবিষ্ট্র-শব্দের সহিত সংযুক্ত হইলে তপন শব্দ শ্রবণের ক্রিয়া হইল বলাযাইতে পারে। 4 এইরূপ তোমার রুল-গ্রহণের ক্রিয়ার সময় যখন মস্তিষ্কের অভ্যন্তর প্রদেশে रडांबांद्र यांझारक ब्रथअश*ब्रनिभिद्ध नङिब्र পরিষ্করণ হইল তখন রসগ্রহণের বুদ্ধি হইল, এবং ইচ্ছা বা জব্যবসায় হইল, তৎপর ঐ শক্তি মনের স্থান পৰ্যন্ত আসিলে রসগ্রহণের মন হইল, এবং প্রবৃত্তি বাধয় হইল, তৎপর মস্তিষ্ক’