পাতা:ধর্ম্মব্যাখ্যা (প্রথম পর্ব্ব).djvu/২০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

খণ্ড] | ধৰ্ম্মব্যাখ্যা । । جسوالا در সেই দিন হইতেই অন্তরেঞ্জস্তরে তোমার ‘আমি উক্ত প্রকারের প্রকাশ পাইতেছে, তোমার অস্তিত্ব সৰ্ব্বদাই অবিলুপ্তভাবে থাকিয়া ‘আমি আছি" এইরূপ সাক্ষ্য প্রদান করিতেছে, তুমি যে সৰ্ব্বদাই আছ, তাহার নিমিত্ত প্রমাণান্তর চাহিতেছ না তোমার আমির’ অনুভূতি হইতেছে। যদি এই উক্তপ্রকার প্রকাশভাবস্বরূপ * আমাদের “আমির জ্ঞানটি, বস্ত্রাদির শাদী কাল রঙ্গের মত কোন গুণ,বিশেষ, অথবা লৌহাদিতে উৎপন্ন আলোক-শক্তির ন্যায় কোন শক্তিবিশেষ হইত, তবে বস্ত্রের রঙ্গের ন্যায়, কিম্বা লৌহাদির আলোক-শক্ত্যাদির স্তায় সময়সময় কমি-বেশী, এবং কখন বা এক্লবারে বিনষ্ট, আবার কখন বা ভয়ানক উত্তেজিত, আবার কাহারও বা কিছু বেশী, কাহারও বা কিছুকম ইত্যাদি নানা প্রকার হইত ; কিন্তু বাস্তবিক পক্ষে তাহা কদাচ হয় না। আমাদের অন্তরে অস্তরে যে “আমি আছি" এইরূপ ভাবটা বা আমাদের ‘আমির জ্ঞান আছে। তাহা অামার জন্মাবধি সৰ্ব্বদাই একরূপ আছে, কোন অবস্থায় কখনই তাহার হ্রাস বৃদ্ধি, বা একবারে লোপ, অথবা অত্যন্ত উত্তেজিত ভাব, অথবা কাহার কিছু বেশী এবং কাহারও কিছু কম ইত্যাদি প্রকার ভেদ নাই। অতএব আমাদের ‘আমির অনুভব বা জ্ঞান বা পূৰ্ব্বোক্ত প্রকার প্রকাশ ভাবটা আমাদের ‘আমির কোন গুণ বা শক্তি বিশেষ নয় ; কিন্তু উহা আমাদের চৈতন্যেরসত্তাশ্ৰিত—আমাদের জড়-শক্তির পরিস্ফরিত -সত্তাবিশেষমাত্র। এ কথাটা বড়ই দুৰ্গম, ইহা বুঝিতে হইলে বিশেষরূপ অনুভব-শক্তির আবশুক। যাহা হউক এখন আর ইহার বিস্তার করিব না, এই প্রস্তারে শেষেই ইহা অধিক বিস্তার করিয়া দখাইব । কোন সময় আমাদের আত্মার অনুভূতিটা গ্রাহ হয় ? শিষ্য। মহাশয়! আমি এখনও সুস্পষ্টরূপে আপনার ভাবটি অনুভব - कब्रिट्ड श्राब्रि बाहे। बनि जर्सीमाहे श्रद्मब अढरब अमात्र अबिब्र' প্রকাশ হইতেছে—বা অনুভব বা জ্ঞান হইতেছে, তবে আমি তাছা বিশদরূপে বুদ্ধির বিষয় করিতে পারিতেছি না কেন ?-অনুগ্রহ পূর্বক আর একটু প'রক্ষারক্ষপে এৰিষয়টি বুকাইয়া দিন। , , , , &