পাতা:ধর্ম্মব্যাখ্যা (প্রথম পর্ব্ব).djvu/২৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२¢० ধৰ্ম্মব্যাখ্য' { [ তৃতীয় مع মনে করিলে, হস্তাদিকেই “দেহ’ বলিয়া অভিন্ন ব্যবহার হইয়া থাকে। কিন্তু জাম্বার একটি শক্তির পূর্ণ উত্তেজনাসময়ে, যখন অন্যান্ত শক্তিগুলি অপ্রকাশিত হইয়া যায়, কেবল ঐ উত্তেজিত শক্তিটি মাত্রই থাকে, তখন সেই সময়ের জন্ত, আপনার মতে, আত্মা কেবল ঐ একটি মাত্র শক্তিমন্ত্রই হইয়া দাড়ায় । যখন ভক্তি-শক্তির পূর্ণমাত্রায় বিকাশ হয় তখন জাজ্ব কেবলই ভক্তিময়, যখন ক্রোধ শক্তির পূর্ণমাত্রায় বিকাশ, তখন কেবলই ক্রোধময় । তদ্ব্যতীত আত্মার আর কোন অঙ্গ প্রত্যঙ্গই বিদ্যমান থাকে না। অতএব তখন দেহের সাদৃষ্ঠ্যে কোন কোন অঙ্গের সমষ্টি ধরিয়া তাহাঁকে ঐ ভক্তি বা ক্রোধাদির আশ্রয় বা আধার কল্পনা করিয়া “আত্মার ক্রোধ, আত্মার ভক্তি’ ইত্যাদি অtধারাধেয় ভাবে ব্যবহার হইৰে ? । পৃথিবীতে যদি এমন কোন প্রাণী সস্তবে—ষাহার কেবল একটি মস্তক ব্যতীত আর কোন অঙ্গই নাই, তবে যেমন তাহার পক্ষে "দেহের মস্তক” এইরূপ অtধারাধেয় ভাবে ব্যবহার হইতে পারে না, কিন্তু তখন কেৰল “মস্তকই দেহ, বা দেহই মস্তক’ এইরূপ অভিন্ন ব্যবহার হওয়াই উচিত ; সেইরূপ, আত্মারও যদি এক শক্তির উত্তেজনাকালে অপরাপর শক্তিগুলির প্রকাশ না থাকিল, তবে তখনকার নিমিত্ত, আত্মা কেৰল সেই এক শক্তিময়ই হইয় পড়ে। অতএব ভক্ত্যাদি কোন প্রকার শক্তির উত্তেজন। কালেই “আত্মার ভক্তি, আত্মীর ক্রোধ ” ইত্যাদি অধিরাধেয় ভাবে ব্যবহার হইতে পারে না। কিন্তু তখন “ আত্মাই ভক্তি, আত্মাই ক্ৰোধ ” এইরূপ ব্যবহার হওয়াই উচিত। বাস্তবিক কিন্তু সকল অবস্থায়ই “আত্মার ভক্তি হইয়াছে, আত্মার ক্রোধ হইয়াছে’ ইত্যাদি আশ্রয়াশ্রয়িভাবে ব্যবহার হইয়t থাকে । সুতরাং আপনার মীমাংসা पञणक्रड दनिम्नां श्रांनंज्ञां श्रेष्ठ८छ् । অাচাৰ্য্য। দিন দিনই, অধিকতর চিন্তা শক্তি-প্রস্থত এক একটি প্রশ্ন করিয়া ক্রমেই তুমি আমার আশীৰ্ব্বাদ ও প্রীতি আকর্ষণ করিণ্ডেছ, ভগবানু-সদাশিব তোমার হৃদয় নিৰ্ম্মল করুন। ভূমি যে ৰিষয় জিজ্ঞাসিয়ছে; তাছ অল্প একটু চিত্ত করিলেই মীমাংসা করিতে পারিবে। আত্মার একটি শক্তির উত্তেজনা কালে যে