পাতা:ধর্ম্মব্যাখ্যা (প্রথম পর্ব্ব).djvu/৩৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

શ છ] ধৰ্ম্মব্যাখ্যা ৩২৩ এইরূপ লক্ষ্য করিয়া অনুষ্ঠান করিতে করিতে, ক্রমে ইহা দীর্ঘকাল স্থায়ী এবং হুঙ্কাবস্থায় পরিণত হয়, তখন নিশ্বাস প্রশ্বাস নিতান্ত ক্ষীণ ও অলক্ষ্য হইয়া পড়ে। প্রথম দ্বিতীয় ও তৃতীয় - প্রাণায়ামে অভ্যাস-পটুতা লাভ হইলে, তীব্রতর যত্ন সহকারে প্রাগুক্ত দেশ কাল সখ্যার বিচার পূর্বক শ্বাসপ্রশ্বাসের গতি রোধ করাকে ‘চতুর্থ প্রাণায়াম’ বলে। শিষ্য। এত কষ্ট করিয়া প্রাণায়ুম করিলে কি ফল সংসাধিত হয় ? ইহ না করিলে কাৰ্য্য হয় না কি ? • আচার্য্য। না, প্রাণায়tম না করিলে ধ্যানাদি কার্য্য হয় না । আমাদের হৃদয়ের মধ্যে যে সৰ্ব্বদা ফুপ্ৰফুস ও হৃৎপিণ্ডের ক্রিয়া হইতেছে তাহার বেগ বাহির হইতে আমরা কিছুই অনুভব করিতে পারি নী, কারণ আমরা সৰ্ব্বদাই অন্যমনস্ক আছি । কিন্তু কোন বিযয় ধ্যান করিতে অারত্ব করিলে যখন বাহিরের বিষয় পরিভ্যাগ করিয়া চিত্ত একটু একাগ্র হয়, তখন ঐ ফুপ্ৰফুল্লাসও হৃৎপিণ্ডের বেগের প্রকৃত অবস্থ অনুভূত হয়। তখন উছ অতীব বাধাজনক উৎপাত বিশেষ বলিয়। বোধ হইয়া থাকে। ফুপ্ৰফুসদ্বয়ের আকুঞ্চন প্রসারণে, সৰ্ব্বশরীরটা দেন বাত্যাবিস্তৃর্ণায়মানবৃক্ষের ন্তায় বিকম্পিত ভাবে অনুভূত হয়, হৃৎপিণ্ড ३३८ङ cष, शगनौ नश्य व द्वांबा রুধির প্রবাহ চলিতেছে তাহ যেন পিচকিরীর ক্রিয়ার ন্যায় অনুভূত হয়, মনে হয় সৰ্ব্বশীরের মধ্যেই যেন কে পিচকিরী দ্বারা জলপ্রবাহ চালাইতেছে। তখন ঐ সকল ব্যাপারেই চিত্ত ব্যাসন্ত হইয় পড়ে, ধ্যেয় বিষয়ে কোন রূপেও চিত্তকে সংস্থাপিত করা যায় না, সুতরাং ধ্যান হয় না । কিন্তু প্রাণায়াম করিলে ফুপকুস আর হৃৎপিণ্ডের ক্রিয়ার নিবৃত্তি হয়, স্ব স্তরাং ঐ উৎপাতেরও শান্তি হয়। অতএব একাগ্র ভাবে ধ্যানাদি করা যাইতে পারে। এতদ্ব্যতীত আরও অনেক প্রকার ফল আছে। পতঞ্জলিদেব বলেন “ততঃ ক্ষীয়তে প্রকাশবরণম্” (প ২ স্ব৪২ ) প্রাণায়ামের দ্বারা চিত্তের রজঃ এবং তমঃশক্তি বিদূরিতহয় এবং প্রবলতরক্রিয়াসংস্কার বা অদৃষ্টও (১৫ পৃ ১৮প ) শ্লথ হুইয়। যায়, স্ব তরাং বিবেকের পরিদীপ্তি হয়। মমু প্রভৃতি সকল শাস্ত্রেই প্রাণায়ামের অতীব প্রশংসা আছে । অতএব প্রাণায়ামের নিতান্তু ७itग्नांछन । ७थन 2७fौंश्रब्रव्र विठ्ठम्न अन.