পাতা:ধর্ম্মব্যাখ্যা (প্রথম পর্ব্ব).djvu/৩৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

○8や ধৰ্ম্মব্যাখ্যা । [পঞ্চম ঘটাকারে আকারিত অবস্থাটি পরিত্যাগ-করিম নিজের স্বরূপে দাড়াইল; স্বতরাং তখন মানসাত্ম জ্ঞান এবং সানন্দ সমাধি আর তাহার মামুৰঙ্গিক অবস্থা সমস্তই হইল তৎপর আত্মসমাধির নিয়মানুসারে সমাধি হুইয়া জীব কৃতকাৰ্য্য হইতে পারে । এখন জানা গেল যে, কেবলমাত্র বাহবন্তর সমাধি দ্বারায় আত্মীর একায়েক আত্মজ্ঞান পৰ্য্যন্ত সংসাধিত হয় না কিন্তু উহাতে সমাধি করিয়া চিত্তের একাগ্রতা ও অন্তান্ত শক্তি ই "ভ করিলে আত্ম-সমাধি দ্বারাই যথানিয়মে মানসাত্ম জ্ঞানাদি হইয়া তুবশেষে প্রকৃতাত্ম জ্ঞান হয়। এইরূপে ইত সমাধি দ্বারা লোক কৃতকাৰ্য্য হয়। ইহাই ই গুর সমাধির সংক্ষিপ্ত दिवडू१ ॥ জ্ঞানমার্গ কাহীকে বলে ? 3 ইহার সঙ্গে আর একটা কথা বলাও আবগুক, আজ কাল প্রায় আপামর সাধারণের মুখেই কথায় কথায় “জ্ঞানমার্গ ভক্তিম গ” এই প্রকার কথা সকল গুনা যায় কিন্তু সকলেই য়ে জ্ঞানমার্গ ভক্তিমার্গের প্রকৃত তত্ত্ব বুঝে, এরূপ আমার বোধ হয় না, তোমায়ও ওবিষয়ে হয়ত ভ্রান্তিমূলক ধারণাই আছে এইজন্ত জ্ঞানমার্গ কাহাকে বলে সে কথাটি বুঝাইয়া দিই । মার্গ শব্যের অর্থ পথ আর জ্ঞান শব্দের অর্থ জান! সুতরাং সমাসের দ্বারা উভয়ের মিলনে উপলব্ধি হইলে যে কেবলমাত্র বস্তুর প্রকৃত তত্ব জানিয়া এবং উপলব্ধি করিয়া যে প্রণালী অনুসারে আত্মজ্ঞান স্বরূপ পরম ধৰ্ম্ম লাভ করিয়া জীব মুক্ত হইতে পারে সেই প্রণালী বা সেই পন্থাই জ্ঞান মার্গ। অতএব এই যে আত্ম-সংযম ও ইতর-সংযমের প্রণালী প্ৰদশিও হইল ইহাই জ্ঞান মার্গ নামে অভিহিত হইতে পারে কারণ এই ৫৭াষ্ঠী মধ্যে ঈশ্বর ভাবে উপাসনা, বা চিত্ত, বা ভক্তি অনুরাগ এ প্রেমের শে মাত্র নাই, কেবল মাত্র আধ্যাত্ম তত্ব সকল अ१भ७ ह३ब्र जांचूtब्र नमांरि शॉब्रॉई cनई नकल डरबद्ध ॐणकि