পাতা:ধর্ম্মব্যাখ্যা (প্রথম পর্ব্ব).djvu/৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(t& ধৰ্ম্মব্যাখ্যা । ক্রিয় শক্তি কমিয়া আইসে তখন শরীরের তাপ ও তড়িৎ নিতত্তি অল্প হইয়া আইসে * । যতপ্রকার ধৰ্ম্ম প্রবৃত্তি আছে সকলেরই উদ্দীপনা কালে শারীরিক ক্রিয়ার মন্দতা হয় এবং তাপ তড়িতের হ্রাস হয়, শরীর শীতবীর্ষ্য হয়। অন্ততঃ প্রতিদিন দুই তিন ঘণ্টা কাল ধৰ্ম্মপ্রবৃত্তির পরিচালনা দ্বারা ক্রমে যখন ঐ সকল প্রবৃত্তির সংস্কার দৃঢ়তররূপে মনে নিবন্ধ হয়, তখন পূৰ্ব্বোক্ত সংস্কার দ্বারা সকল অবস্থাতেই বিবেক, বৈরাগ্য ভক্তি, শ্রদ্ধা প্রভৃতির কিছু কিছু স্ফ,রণ মনে থাকে, স্বতরাং প্রায় সৰ্ব্বদাই শারীরিক ক্রিয়ার প্রভাব কিছু কম থাকে। স্বায়ুমণ্ডল একটু ধৈর্য্যশালী হয়, তাপ, তড়িৎ কিছু কম হয়, শরীর বেশ শীতবীৰ্য্য থাকে, স্বতরাং আয়ুৰু বৃদ্ধি হয়। আবার যদি ধৰ্ম্মপ্রবৃত্তির বিপরীতে সৰ্ব্বদাই কেবল চক্ষু কর্ণাদি ঐঞ্জিয়িক পরিচালনাতেই ব্যাপৃত থাকে তবে তদ্বার, ভাটিজলে নাবিক পরিচালিতনেীকার ন্যায়, ইন্দ্রিয় ও অন্যান্য যন্ত্ৰ সকলের বেগ আরও বৃদ্ধি পায়। স্বতরাং শীঘ্র শীঘ্ৰ যন্ত্র মমূহের কার্য্যকারী শক্তির হ্রাস ফু-আয়ুর ক্ষয় হয়। মনে করুন, গবাশ্বাদি পশুগণের ইঞ্জিয়শক্তি অত্যন্ত প্রবলা। উহারা সৰ্ব্বদাই অত্যন্ত প্রবল ভাবে কেবল অধঃস্রোতস্বিনী বৃত্তির পরিচালনা করে । এই নিমিত্র উহাদের শরীর যন্ত্রের BBBBB BBS BB BB BBSBB BBB BBB D Bi BB BBBB হইয়া শীঘ্র শীঘ্র নিস্তেজ হইয়া পড়ে। এ নিমিত্ত পশুর এত বলবান হইয়াও অল্পায়। এখন জিজ্ঞাস্য এই যে যদি শরীর্যন্ত্র সকল অল্প কাষ করাইলেই আয়ুর বৃদ্ধি হয়, তবে নিজাম্বারা অধিক সময় নষ্ট করিলে কিম্বা কোন কার্ষ্য না করিয়া কেবল বসিয়া থাকিলেও কি দীর্ঘজীবী হওয়া যায়? যদি তাহ হয় তবে নিদ্ৰালু অলস ও বৃথাভিমানী ধনী লোকেরই দীর্ঘায়ু হুইত, এবং পূৰ্ব্বে যে, শারীরিক যন্ত্রের উপযুক্ত পরিচালনায় পুষ্টি ও স্বধৃঢ়তা দ্বারা আস্থার পুটি ও জীবনী শক্তিবৃদ্ধির কথা বলা হইয়াছে তাহাও মিথ্যা হয়। -

  • এই রূপে তাপ তড়িৎ কমিলে যে কোন অপকার হয় না তাহা উপলনা প্রণালীতে বুঝাইব । -