পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/১০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১২ धयूिर्द्ध्वङ्ग इखांडि । পঞ্চম। আরো আমি যে তোর সঙ্গে যুদ্ধ করিতে আইলাম তাহাও পিতার আজ্ঞামতে । তিনিই কহিলেন তুমি গিয়া নরাত্মাকে উদ্ধার কর । অতএব, ওরে সর্বপ্রতারণার অাদিকর্তা, ওরে অজ্ঞান নরাত্মা, তোরদিগকে জানান যাইতেছে আমি পিতাভিন্ন তোরদের সঙ্গে যুদ্ধ করিতে আইসি নাই।” পরে স্বর্ণ মুকুটে শোভিত রাজকুমার আরো কছিলেন, “ নগরের লোকেরদের নিকটেও আমার কিছু কথা আছে।” যুবরাজের এই কথা উচ্চারণ হইলেই সকল দ্ধারে দ্বিগুণ প্রহরী নিযুক্ত হইল, ও সকলের নিকটে এই আজ্ঞা হইল যে, কেহই তাহার কথায় মনোযোগ না করে। তথাপি তিনি কহিলেন । “হায়ং দুৰ্ভগা নরাত্মা, তোমারদের দুর্দশা দেখিয়া আমার মন দয়াতে গলিয়া যায়। তোমরা দিয়াবলকে রাজা স্বীকার করিয়া, তোমারদের প্রকৃত রাজার বিপক্ষ হইয়া, দিয়াবলের লোকদিগকে প্রতিপালন ও সেবা করিতেছ। তাহারই জন্যে তোমরা দ্বার খুলিয়া দিলা বটে, আমি আইলে বন্দ রাখিয়াছ। তাহারই কথা শুনিলা, আমার শবদ শুনিয়া কাণ বদ্ধ করিয়াছ । সে তোমারদিগকে নষ্ট করিলেও তোমরা তাহাকে ও তাছার সঙ্গে যে সৰ্ব্বনাশ তাহীও গ্রহণ করিল, আমি ত্রাণ করিতে আইলাম, আমাকে তুচ্ছ করিতেছ। আরি তোমরা আপনারদের নগর ও নগরে আমার যাহা কিছু ছিল তাহ সমুদয় লইয়া আমার ও পিতার প্রধান শত্রুর হাতে দিয়াছ । তোমরা তাহার সাক্ষাতে দণ্ডৰৎ হইয় তাহার অধীন হইয়াছ ও তাছার সেৰা করিতে শপথও করিয়াছ। হায় নরাত্মা তোমারদের কি করিব। কি ত্ৰাণ করিৰ ! কি নাশ করিব । তোমারদের উপর চড়াউ হইয়া”কি তোমারদিগকে চূর্ণ করিব, কিম্বা তোমারদিগকে