পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/১১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । > * যদি সমুদয় আপনকার হন্তে দিয়া এইমাত্র যাচ্ঞা করেন যে কথনং এই দেশ দিয়া যাত্রা করিলে দশপাচ দিন বা মাসেক কাল কোন বন্ধুর সহিত নগরে বাস করিতে পান, এই ক্ষুদ্র বিষয়ে আপনি সমুত হইতে পারেন কি ন! ” ইমুনুএল কহিলেন “ না । তোমার প্রভু একবার যাত্রিকস্বরূপ দাউদের নিকটে গিয়া কিঞ্চিৎ কালমাত্র ছিল, তাহাতেই দাউদের প্রায় প্রাণনাশ হয় (ং শিমু ১২ ৷ ৪)। আমি তাহাকে কখনই নগরে ঢুকিতে দিব না।” ৰাধ্যতাদ্বেষী কহিল “মহারাজ অতিকঠিন। আমার প্রভু আপনকার সকল কথায় সম্মত হইবেন, কেবল র্তাহার এই প্রার্থনা যে তাহার কোন বন্ধু কি কুটুম্বের নগরের মধ্যে থাকিয় কোন ব্যবসায় চালাইতে পায়, ইহার অনুমতি দিবেন কি না ।" ইমুনুএল কহিলেন, "কখন না, পিতার এমত ইচ্ছা নয় । দিয়াবলের যত জন নগরের মধ্যে থাকে কি যাহাঁকে যে সময়ে নগরে পাওয়া যায় তাহার সমুক্তি ও শক্তি সমস্ত লইল, তাহার প্রাণ পর্যন্তও বিনষ্ট করিব । (:রাম ৬ ৷ ১৩ । কলস ৩ ॥ ৫ গাল ৫ ॥ ২৪) । তাহাতে বাধ্যতাদ্বেষী কহিল, “হে মহারাজ, যদি আমার প্রভু আপনকার হস্তে নগর সমর্পণ করেন, তবে কখন পত্র লিথিয়া কিম্ব লোক পাঠাইয়া কিম্বা দৈবাৎ অন্য কোন সুযোগক্রমে নরাত্মার মধ্যের আপন কোন বন্ধুর সঙ্গে কিছু আলাপ রাথিতে পারিবেন কি না ।” * ইমুানুএল উত্তর করিলেন, “ কোন ক্রমেই নয়। যেহেতুক তোমার প্রভু যে কোনপ্রকার প্রণয় কি বন্ধুভাব অথবা প্রেমালাপ করে, তাহাতে নরাত্মার ধর্মের হানি হইবে, ও আমার প্রতি তাহারদের বৈরক্তি জন্মিবে, ও পিতার সঙ্গে তাহারদের সম্ভাব ভঞ্জনের সম্ভাবনা ৷" কা