পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/১১৩

為b* ধর্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । বাধ্যতাদ্বেষী আরো কহিল। “ পরস্তু মহাশয়, নরাত্মার মধ্যে প্রভুর অনেক বন্ধু ও অতিপ্রিয় লোক অাছে। তিনি স্নেহ ও দয়াভাবে কিছু দুব্যাদি কোনং সময়ে তাহারদিগকে দিতে পারিবেন কি না। তাহা করিতে পারিলে, তিনি নগরহইতে প্রস্থান করিলেও তাহারা আপনারদের প্রাচীন বন্ধুর অনুগ্রহের চিহ্ন দেখিয়া, রাজাকে মনে রাখিবে, ও যে কালে তিনি নগরে বাস করিতেন তৎকালে তাহার এক সঙ্গে যে সুখ ভোগ করিত তাহ মনে রাথিবে।" (রোম ৬ ॥ ১২) । । তাহাতে ইম্মনুএল কহিলেন “ না । কেননা নরাত্মা আমার হন্তে আইলে, দিয়াবলের সঙ্গে যে কদালাপ ছিল তাহা মনে রাথিবীর জন্যে তাহার দান করা দুৰ্যের এক কুটি কি ছাট কি ধূলার কণাপর্যন্ত থাকিতে দিব না।” *. বাধ্যতাদ্বেষী কহিল, “হে মহারাজ আমার আর একটি প্রস্তাব আছে। তাহ জানাইলে আমার কৰ্ম্ম সাঙ্গ হয় । আমার প্রভু নরাত্মাহইতে গেলে পর যদি কোন গুরুতর কীর্ষ্যের নিমিত্তে নগরের কোন লোক র্তাহার সাহায্য চাহে, ও সেই কৰ্ম্ম না করিলে ক্ষতি হয়, অথচ সাহায্য করিবার উপযুক্ত আমার প্রভুর মত যদি কেহ না থাকে, তবে এমন গতিকেও সেই ব্যক্তি আমার প্রভুকে ডাকিতে পাইবে কি না। যদি প্রভুকে নগরে ঢুকিতে না দেন, তবু সেই জন ও সে কৰ্ম্মেতে লিপ্ত অন্য ব্যক্তির নরাত্মার নিকট কোন গ্রামে গিয় তাহার সঙ্গে সাক্ষাৎ করিয়া সেই কর্মের পরামর্শ করিতে,পারিৰে কি না।" ( রাজ। ১। ৩) দিয়াবলের পুঞ্জেতাহার দূতের এই শেষ প্রস্তাবেতেও ইম্মনু এল সম্মত নষ্ট্র কছিলেন, “দিয়াবল গেলে পর পিতা ও আমি ফুয়.রক্টশ করিতে না পারি, এমত কোন ব্যাপার নরক্সার মধ্যে ঘটিতে পারিৰে না। ংে শিমু। ২৪ ॥ ১৪) আরো পিতা কহিয়াছেন সৰ্ব্বপ্রকার নিবেদনে ও যাচঞাতে