পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/১১৫

, е е ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত। আমার নরাত্মাকে শত্রুর হাত ছাড়াইয় তাহ অবশ্য অধিকার করিব।” পরে বিনেরেগশ ও দোষাবধারক ও বিচারক ও দণ্ডকারক এই চারি জন সনাপতিকে ডাকিয়া কfহলেন, “তোমরা পতাকা তুলিয়া কর্ণদ্বারে গিয়া তুরীর ধ্বনি ও যুদ্ধের শব্দ করহ। ৰিশ্বাস সেনাপতিও তোমারদের সঙ্গে যাইবেন। সদাশ ও প্রেম এই দুই সেনাপতি চক্ষুদ্বারের সম্মুখে ছাউনি করুন। অন্য সকল সেনাপতি ও সৈন্য নগরের প্রাচীরের নিকট যে স্থানহইতে শত্রুর বিপক্ষে উপযুক্তমতে কৰ্ম্ম করিতে পারে এমন স্থানে গিয়া থাকুন,”আরো তিনি কহিলেন, “ ইমানুএল. এই শব্দই যুদ্ধের উৎসাহ বাড়াইবার শব্দ হইবেক ” তৎসময়ে তুরী বাজিতে লাগিল ও ভিত্তি ভাঙ্গিবার যন্ত্র চালান গেল ও ফিঙ্গাদ্বারা নগরে পাতর ছোড়া যাইতে লাগিল। এতদ্রুপে যুদ্ধের আরম্ভ হঠল। নগরের লোকেরদের মধ্যে দিয়াবল আপনি ঐ যুদ্ধের বিধি করিল। দ্বারেং গিয় তাহারদের উদ্যোগ বৃদ্ধি করিল, সুতরা^ তাহার অধিক সাহস করিয়া ও দুষ্টভাৰ প্রকাশ করিয়৷ ই মানুএলের সঙ্গে যুদ্ধ করিল। ইহাতে যুবরাজের মনে অত্যন্ত শোক হইল । দিয়াবল ও নরাত্মার লোকের অনেক দিবস ঐ ভদ্র ইমনুএলের সঙ্গে যুদ্ধ করিল। পরন্তু শব্দই রাজার সেনাপতির এই যুদ্ধেতে যে প্রকারে কৰ্ম্ম করিলেন ও যে সাহস প্রকাশ করিলেন তাহার কি কহিব । প্রথমে বিনেরেগশ কর্ণদ্বারের উপর তিনবার অতিভয়ানকরূপে আক্রমণ করিলে, দ্বারের দুই দিগের থাম লড়িল । দোযাৰধারকও তাঁহার সঙ্গেং আক্রমণ করিলেন, আর তাহার দেখিলেন দ্বার প্রায় খোলা গেল। অতএব ভিত্তি ভাঙ্গিবার যন্ত্র নিত্য চালাইতে আজ্ঞা করিলেন। এমত সময়ে দ্বারের অতি নিকট যাওয়াতে দোষাবধারককে হচিয়। যাইতে হইল ও তাহার মুখে তিন স্থানে আঘাত হহল। যাহার রাজৰটাহষ্টতে