পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/১১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । "À ex দেখিবার জন্যে আসিয়াছিলেন, তাহারা ঐ যুদ্ধেতে সেনাপতিরদিগকে নানা প্রকারে সাহস দিতে লাগিলেন। প্রথম দুই সেনাপতির সাহস ও পরিশ্রম দেখিয়া ইমানুএল তাহারদিগকে আপন তাম্বুতে ডাকিয় কহিলেন, “তোমরা কিঞ্চিৎকাল বিশ্রাম করিয়া কিছু আহার পানাদি কর।” আর দোষাৰধারকের আঘাতের জন্যে র্তাহাকে কিছু ঔষধ দিলেন । তভিন্ন রাজা তাহারদিগকে একং স্বর্ণমালা পুরস্কার দিয়া কহিলেন “সাহসী হও ” সদাশ ও প্রেম এই দুই সেনাপতিরও কিছুমাত্র কম সাহস ছিল না, তাহারাও অতি ভয়ঙ্কররূপে যুদ্ধ করিয়া চক্ষুদ্বার প্রায় খুলিয়া ফেলিলেন। ইহঁরদিগকে ও অন্য সকল সেনাপতিকে তাহারদের সাহসপ্রযুক্ত রাজা নানা প্রকারের পুরস্কার দিলেন । এই যুদ্ধেতে দিয়াবলের অনেক সেনাপতি হত হইল, নগরের কএক জনও আঘাতী হইল। সেনাপতিরদের মধ্যে শ্লাঘাকয়নামক এক ব্যক্তি হত হইয়াছিল। সে বোধ করিত, কর্ণদ্বার কেহ লড়াইতে পারে না, আর দিয়াবলের মনে কেহ ভয় জন্মাইতেও পারে না । নিশ্চিন্তনামক এক জন সেনাপতিও হত হইল। সে কহিত “ ইমুনুএলের সৈন্য নগরে প্রবেশ করিতে না পারে এই জন্যে দ্বার রক্ষা করিতে নরাত্মার অন্ধ ও খঞ্জ ব্যক্তিরদেরও যথেষ্ট শক্তি আছে (ং শিমু ৫ ॥ ৬)।” দোষাবধারক যে সময়ে মুখে তিনটা আঘাত পাইলেন সেই সময়ে তিনি দ্বিধার এড় গেতে ঐ নিশ্চিন্তের মাথা কাটিয়া ফেলিলেন । তভিন্ন অভিমানি নামক অতি সাহসিক এক জন সেনাপতি ছিল। যাহারা জ্বলন্ত কাষ্ঠ ও বাণ ও মৃত্যু ছাড়ে তাহার তাহার সৈন্য। তাহাকে সদাশ চক্ষুদ্ধারে বুকে আঘাত করিয়া নষ্ট করিলেন । ?N A