পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/১১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* e१. ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত। আর রসবোধনামক এক ব্যক্তি ছিল । সে সেনাপতি নহে, কিন্তু নরাত্মাকে বিদ্রোহ করিতে অতিশয় সাহস দিত। বিনেরেগণের অধীন এক জন সৈন্য তাহার চক্ষুতে আঘাত সে অতিশীঘু পলাইল, নতুৰ সেনাপতির হাতে মারত । পরন্তু স্বেচ্ছাৰলম্বী সেই সময়ে যেমন বিষণ্ণ হইল তেমন পূৰ্ব্বে কখনো তাহাকে দেখি নাই। তৎকালে স্বেচ্ছামতে কিছুই করিতে পারিল না। কেহং কহে তাহার পায়ে অস্বাত হইয়াছিল, ও কএক জন রাজসৈন্য তাহাকে থোড়া হইয়া প্রাচীরের উপরে চলিতে দেখিল । নগরের মধ্যে অনেক লোক এণ্ড ও আঘাতী ও হত হইল । যাহারা হত হইয়াছিল তাহারদের নাম লিখিবার আবশ্যক নাই । ফলতঃ শাদাই রাজার সৈন্যেরদের বলে কর্ণদ্বারের থাম লড়িতে লাগিল,ও চক্ষুদ্বার প্রায় খোলা গেল, অনেক সেনাপতিও হত হইল দেথিয় দিয়াবলের অনেক লোকের অাশা ভঙ্গ হইল। আর সোণার ফিঙ্গাতে যে পাতর ছোড়া গিয়াছিল তাঁহাতেও অনেক লোক মরিল। নগরের লোকেরদের মধ্যে সৎকর্মে অপ্রেম নামে এক জন ছিল, কিন্তু সে জাতিতে দিয়াবলী। সে নরাত্মার মধ্যে ভারি আঘাত পাইয়াছিল, কিন্তু অতিশীঘ্ৰ মরিল না। আর নরাত্মার অধিকার করিবার জন্যে যখন দিয়াবল আইসে তখন তাহার সঙ্গে যে কুবিরাম আসিয়াছিল তাহারs মস্তুকে অতিশয় আঘাত হইয়াছিল, কেহং কছে তাহার মস্তুকের খুলি ভাঙ্গিয়াছিল, আমিও দেখিলাম পূৰ্ব্বে সে নগরের যত ক্ষতি করিত তত আর করিতে পারিল না। আরো বৃদ্ধ কুল-১ষ্কার ও অভেদগ্রাহী এই দুই জন পলায়ন করিল।