পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/১১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত। 'eరి সেই যুদ্ধ হইলে পর যুবরাজ আস্থা করিলেন “নরাত্মার গুরবণ পতাকা পুন- দৃষ্টিগোচরে অনুগ্রাহক পৰ্ব্বতের উপর রায় তোলা গেল ! শ্বেতবর্ণ পতাকা তুল। তাহাতে লোকেরা জানিবে এখনো নরাত্মার প্রতি ইম্মনুএলের অনুগ্রহ হইতে পারে।” দিয়াৰল ঐ পতাকা দেখিয়া জানিল যে আমার নিমিত্তে নয়, নরাত্মার লোকেরদের নিমিত্তে তাহার এই অনুগ্রহের চিহ্ন প্রকাশ হইল। ইহাতে সে মনেং ভাবিল আমি চাতুরী করিয়া ভাল মণুিষ হইব এই প্রতিজ্ঞ করি, দেখি তিনি তাহ শুনিয়া সৈন্যকে লইয়া চলিয়া যান কি না । ইহা ভাবিয়া সে এক দিন সূৰ্য্য অন্ত হইবার অনেক ক্ষণ পরে নগরের দ্বারে গিয়া কহিল “ আমি ইম্মনুএলের সঙ্গে কিছু কথা কহিব ।” তাহাতে তিনি দ্বারে উপস্থিত হইলে দিয়াবল এই কথা কহিল। “ আপনি শান্তি করিতে চাহেন ইহার প্রমাণ আপনকার {ইমনুএলের সঙ্গে শুক্লবৰ্ণ পতাকা । এইক্ষণে আমরা যে দিয়াবলের কথা ! নিয়মেতে আপনকার অনুগ্রহ স্বীকার করিব সেই নিয়ম আপনাকে জামাইতে আইলাম। আপনিও সম্মত হইলে হইতে পারেন | & “ আপনি ভক্তিভাবে ও ধৰ্ম্মেতে সন্তুষ্ট হন, আর নরাত্মাকে পবিত্র করিবার অভিপ্রায়ে নগরে যুদ্ধ করিতেছেন, ইহ নিশ্চয় জানি। অতএব আপনকার সেনাপতিরদিগকে স্থানস্তুর করুন, আমি নরাত্মাকে আপনকার অধীন করিয়া দেই । " প্রথম। আমি আপনকার শত্রু না হইয়া আপনকার অধীন । কাৰ্য্যকারকের পদ গ্রহণ করিৰ । আর পূৰ্ব্বে যেমন অপনার বিপক্ষ ছিলাম তেমন এখন নরাত্মা নগরে অাপনকার সেবা করিৰ । , - & "১। নরাত্মা আপনাকেই প্রভুস্বরুপ গ্রহণ করে এমন পরা