ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । ○ তাহাই তিনি আপনার মনোরম স্থান করিতেন। তাহার ইচ্ছা ছিল অন্য কেহ সেই নগরের লোকের উপর কর্তৃত্ব * করু। ঐ স্থান গড়বন্দি করিয়া তাহার রক্ষার ভার কেবল নগরীয় লোককে দিলেন । সেই নগরের প্রাচীরও অতি সুনির্মিত, অত্যন্ত শক্ত ও সুবদ্ধ। তাহাতে নগরের লোক আপনারাই ভাঙ্গিবার উপায় না করিলে, তাহ। লড়াইতে কিম্বা ভাঙ্গিতে কাহারে শক্তি হইতে পারিত না ।* নগরীয় লোকেরদের সম্মতি ন হইলে, অতি প্রবল শক্রও তাহার প্রাচীর কথন ভাঙ্গিতে কিম্বা আঘাত করিতেও পারিত না, ইহাতে নরাত্মা নগর নির্মাতার অসীম বুদ্ধিপ্রকাশ। । প্রবেশ ও নিগমনার্থে ঐ নগরের পঞ্চ দ্বার । সেই দ্বারও প্রাচীরের তুল্য অভেদ্য, অর্থাৎ নগরীয় লোকেরদের অনুমতি ভিন্ন, তাহা ছলেতে বা বলেতে কথন মুক্ত করা যায় না। ঐ পঞ্চ দ্বারের নাম এইং কর্ণ, চক্ষু মুখ, নাসিক, ত্বক। নগরের মধ্যে অন্যং উত্তম বস্তুও ছিল, তাহ বিবেচনা করিলে নগরের গৌরব ও বলের বিলক্ষণ প্রমাণ হয় । তাহার মধ্যে তৃপ্তিজনক দ্রব্য সৰ্ব্বদা প্রচুর । ঐ লোকেরদের যে ব্যবস্থ তাহ সৰ্ব্ব পৃথিবীর মধ্যে অতি উত্তম ও মঙ্গলজনক । নগরের মধ্যে প্রাণিমাত্রও চোর কিম্বা দুষ্ট কি অবিশ্বাসী ছিল না । সকলই সরল ও পরস্পর এক ভাবাপন্ন । আপনি জানিবেন এই মহৎ বিষর বটে। তম্ভিন্ন প্রজারা যাবৎ, শাদাই রাজার ভক্ত ছিল, তাবৎ তিনি প্রসন্ন মনে গুর্গ এবং শরীর। ইন্দ্রীয় { নরীক্সীর প্রথম অ বস্থ: {
- যদি মনুষ্যের পাপ না হইত তবে শরীর অমর হইয়া থাকত।
•ो८णह दठन शृङ्गा। ক ২
