পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/১২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* ? R. ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত। অষ্টম অধ্যায় তৎকালে বৃদ্ধ লেখক ও সুবুদ্ধি মহাশয় ও নগরের প্রধানং নগরের প্রাচীন লোকেরা, অর্থাৎ নরাত্মার মঙ্গলে যাহারলোকের সভা করি দেৱ মঙ্গল ও নরাত্মার বিনাশে যাহারর পরামর্শ করে ! দের নাশ হয়, তাহারা সকলে এক দিন সভা করিয়া এই পরামর্শ করিল। “এইক্ষণে ইমুনুএল নগরের দ্বারে আছেন, আমরা এই সময়ে তাহার নিকটে প্রার্থন পত্র লিথিয়া পাঠাই ।” সেই পত্রে এই ২ কথা লিথিল “ এই নর জু নগর নিতান্ত দুর্দশাতে পড়িয়াছে । এই নগরের প্রাচীন আমরা আপনারদের পাপ স্বীকার করি, আর আপনি মহারাজা হইলেও আপন ক্রোধ জন্মাইয়াছি ইহাতে আমারদের অতিশয় খেদ হয়। প্রার্থনা করি, আপনি আমারদের প্রাণ রক্ষা করুন।” রাজপুত্র এই পত্রের কোন উত্তর দিলেন না । ইহাতে তাহারদের আরো দুঃখ হইল। ইতিমধ্যে লেখকের ঘরে যে সেনাপতির ছিলেন তাহার ভিত্তি ভাঙ্গিবার যন্ত্রেতে গড়ের দ্বার ভাঙ্গিয় খু িতে অধন্ত যত্ব করিতেছিলেন। অনেক কাল পরে অত্যন্ত পরিশ্রম ও ক্লেশ হইলে, অগম্য নামক গড়ের দ্বার ঋণ্ডং করিয়া ভাঙ্গিয়া ফেলা গেল। তাহাতে দিয়বল যে স্থানে লুকাইয়। ছিল সেই স্থানে যাইবার পথ হইল । পরে নরাত্মার গড়ে প্রবেশ করিবার পথ হইয়াছে, এই সম্বাদ কর্ণদ্বারে ইম্মনুএলের নিকটে গেল। তাহাতে যুদ্ধের প্রায় শেষ হইয়াছে ও নরাত্মার উদ্ধারের কাল নিকট হইল বলিয়া, ‘রাজসৈন্যেরা জুরীর শব্দ করিতে লাগিল।