পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/১৩৪

ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত। - ১১৫ রথের চাকাতে শিকলে বাধ ” আর দিয়াবলের পূৰ্ব্বকার কোন ২ লোক পুনরায় গড় অধিকার করিতে চেষ্টা না করে এই জন্যে ইমানুএল বিনেরেগশ ও দোষাবধারক এই দুই সেনাপতিকে গড়ের দ্বারে নিযুক্ত করিলেন, এব-১ দিয়াবলকে রথচক্রে বাধাইয়া জয়ের উল্লাসেতে নরাত্মার মধ্য পথ দিয়া গিয়া চক্ষুদ্বারদিয়া বাহির হইলেন। সেই দ্বারের সন্ধুথের মাঠেই তাহার সৈন্যের ছাউনি। পরন্তু রাজকুমারের রথচক্রে মহাবীর বদ্ধ হইয়া যাইতেছে দেথিয় সৈন্যেরা যেরূপ আনন্দধ্বনি করিয়াছিল তাহার কি বর্ণনা করিব । সৈন্যেরা দেখিয়া কহিল, “তিনি জয়িগণকে বন্দি করিয়া প্রধান ও পরাক্রমি ভূতকে দমন করিয়াছেন। দিয়াবল থডুগেতে পরাজিত হইয়া সকলের হাস্যসপদ হইল।” আরো রাজবাটীহইতে আসিয়া যাহারা চারিদিগে ভূমণ করিয়া যুদ্ধ দেখিতেছিল তাহারাও মিষ্ট স্বরে গান করিয়া মছ আনন্দধ্বনি করিলেন। সৰ্ব্বোপরিস্থ জগতের লোকসকল এই আনন্দের হেতু জানিবার নিমিত্তে অধোদৃষ্টি করিতে লাগিলেন। (লুক ১৫ ॥ ৭, ১০) · নগরের যত লোক এই সকল ব্যাপার দেখিয়াছিল তাহার [নগরের লোকের স্বর্গ ও পৃথিবীর মধ্যস্থলে দৃষ্টি করিয়া রাজকুমারে আসক্ত আশ্চর্ষ্য ৰোধ করিল। সকল কাৰ্য্যই 夏哥 山 অতি পরিপাটীরূপে হইল, আর সমস্ত কার্ষ্যেতেই রাজা নগরের প্রতি প্রসন্ন হইয়াছেন এমত অনুভব হইতে লাগিল। তাছাতে ইমানুএলের সুনিয়ম দেখিয়া লোকেরদের চক্ষু মন্তক অন্তঃকরণ মন সকলই মুগ্ধ হইয়া গেল । তথাপি তাহারদের শেষ গতি কি হইবে তাহা বুঝিতে পারিল না । *