পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/১৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

"> ) 。 ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । এইরূপে শক্রকে জয় করিবার কার্ষ্য প্রকাশ করিলে পর রাজকুমার তাহাকে আজ্ঞা করিলেন, “তুই নরাত্মার অধিকার আর কখনও পাইবি না।” এই প্রকারে তাহাকে অপমান করিয়া দূর করিয়া দিলেন। তাহাতে দিয়াবল লবণাক্ত মরুভূমিতে বাস করিল। বিশ্রাম খুজিয়াও পাইল না। (মথি ১২ ॥ ৪৩ বিনেরেগশ ও দোষাবধারক দুই সেনাপতিই অতি প্রতাপশালী। র্তাহারদের মুখ সি-২হতুল্য। র্তাহারদের গজন সমুদ্রের তরঙ্গের ন্যায়। র্তাহারা সদনদ্বোধের বাটতে থাকিলেন। মহামহিম সৰ্ব্ব শক্তিমান রাজকুমার দিয়াৰ লকে সমপূর্ণরূপে তাড়িয়া দিলে পর, নগরের লোকের ঐ সম্ভ্রান্ত সেনাপতিরদের কার্য্য দেথিয় বিবেচনা করিবার কিঞ্চিৎ অবকাশ পাইল। কিন্তু সেনাপতিরা সমস্ত কৰ্ম্মেতে লোকেরদের যে রূপ ভয় ও ত্রাস জন্ম:ইত তাহীতে লোকেরদের মনে অত্যন্ত দুঃখ হইল। ঐ সেনাপতির তদ্রপ কাৰ্য্য করিতে রাজকুমারের স্থানে আজ্ঞা পাইয়া থাকিবেন। নতুবা এমন করিতেন না। যাহা হউক তাহ দেখিয়া লোকেরদের অত্যন্ত ভাবন হইতে থাকিল। শান্তি কি বিশ্রাম কি সুখ কি আশা কিছুমাত্র হইল না । রাজকুমারও নগরের মধ্যে না থাকিয়া আপনার তাম্বুতে পিতার সৈন্যেরদের মধ্যে থাকিলেন । সময় মতে তিনি বিনেরেগশকে কহিলেন, “ তুমি নগরের সমস্ত লোককে গড়ের মাঠে আসিতে আজ্ঞা কর, ও তাহারদের সাক্ষাতে সুবুদ্ধিকে ও সদসদ্বোধকে ও সেই প্রসিদ্ধ সেচ্ছাবলম্বিকে ধরিয়া কয়েদ কর ও তাহারদের উপর সৈন্য নিযুক্ত করিয়া রাখ। তাহারদিগকে লইয়া যাহা করিতে হবে তাহার আজ্ঞা পরে করিব।” সেনাপতির আজ্ঞা পাইয়া তেমনি করি*েন। তাহাতে ভয় বৃদ্ধি হইয়া, লোকের কহিতে লাগিল, “এক্ষণে নিতান্তই নরাত্মার নাশ হইবে ।" অতএব কি প্রকারে