পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/১৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । * *、*) কছিল, “যাহার কয়েদ অাছে তাহার শীঘু হত হইবে।” প্রত্যেক জনই কহিতে লাগিল “ আমার কথাই সত্য, আর সকলের মিথ্যা। অতএব নরাত্মার লোকেরদের ক্লেশের উপর ক্লেশ জন্মিল। কেহ কোন দিগেই শান্তি পাইল না। এক জন পথে যাইতেং অন্যের কথা শুনিয়া বলিত, “না এমন নয়, কিন্তু এমন২ " এ বলে “ আমার কথা সত্য"ও বলে “ অ|মারই সত্য ।” কেস্থং কহিল “ আমরা সকলেই নষ্ট হইব ।” এমন সময়ে সুর্য অন্ত হইলে অন্ধকার হইল। সেই সমস্ত রাত্রি প্রভাতপর্যন্ত সকলের মহা উদ্বেগ ছিল । আমি নানা স্থানে সন্ধান লইয়া জানিতে পাইলাম যে, এই গোলের কারণ কেবল লেখকের কথা। লরাত্মার লোক পূৰ্ব্বকালে সেই লেখকের কথা পরমেশ্বরের বাণীতুল্য জ্ঞান করিত। অতএব তিনি যখন কহিলেন যে, রাজকুমারের ঐ কথা মৃত্যুর দূতস্বরূপ, তখন লরাত্মার লোকেরদের মহা ত্রাল জন্মিল । তখন এক ষ্টয়া হইয়া রাজার বিপক্ষ হওয়ার ও র্তাহার সঙ্গে যুদ্ধ করার ফল তাহারা বুঝিতে লাগিল। তখন আপনং দোষের জন্যে চেতন ও ভয় পাইতে লাগিল, ও নগরের প্রধানং লোকেরদের অধিক ভয় হইল, যেহেতুক তাহারদেরই দোষ অধিক। - পরে যে সকল জনরুৰেতে তাহারদের ভয় হইয়াছিল তাহর কিঞ্চিৎ স্থগিত হইলে, ও তাহারদের মন কিছু স্থির হইতে লাগিলে, তাহার সাহস পাইয়া প্রাণ রক্ষার জন্যে রাজার নিকটে পুনরায় প্রার্থনা করিল। এই তৃতীয় পত্রের মৰ্ম্ম এই । “হে মহারাজ, ত্রিলোকের প্রভু করুণাকর ইমানুএল মরণপন্ন নরাত্মা নগবের দীনহীন দুঃখি দুৰ্ভাগ লোক আমরা আপনকার নিকটে অপরাধী হইয়াছি স্বীকার করি । অপনকার পিতার ও আপনার নিকটে মহাঅপরাধী, আমারप्ले