পাতা:ধর্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত.pdf/১৪৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্মযুদ্ধের বৃত্তান্ত । (t অামাকে এই নাম দিলেন তাহ জানি না । মোর অশ্রু ময়লা ও মোর প্রার্থনার মূলেতে গলিজ দেথিতে পাই। কিন্তু বিনয় এই, আপনি মোরদের দোষ ক্ষমা করুন, দাসের অযোগ্য বলিয়া ক্রোধ না হউক, কেবল দয়া প্রকাশ করিয়া নরাত্মার দোষ মজিন করুন, অীপনকার অনুগ্রহের গৌরব প্রকাশ করিতে বিলম্ব না হয় ।” এই সকল কথা কহিবার লজলনয়ন অত্যন্ত কঁাদিল । পরে রাজ কহিলেন, “ উঠির দাড়াও ।” তাহাতে দুই জন উঠিয়া কঁাপিতে ২ দাড়াইল অনন্তর যুবরাজ কহিলেন । “নরাত্মা নগর আমার ও পিতার দৃষ্টিতে মহা দোষ করিয়াছে। তিনিই রাজা ; তাহাকে তুচ্ছ করিয়া, মিথ্যাবাদী ও হন্ত ও অতি দুষ্ট এক জন দাসকে মনোনীত করিয়া রাজা করিয়াছে। ঐ ভাক্ত রাজাকে তোমরা অত্যন্ত সম্মান করিয়াছ, অথচ সেই পাপাত্ম রাজবাটীতে,ওসকলহইতে উত্তম যে অট্টালিকা তাহাতে, আমার ও পিতার বিরুদ্ধ কৰ্ম্ম করিয়া আপনি যুবরাজ হইতে ও রাজপদ লইতে কল্পনা করিয়াছিল। কিন্তু সময় থাকিতে ঐ কল্পনা প্রকাশ হইল । পরে তাহাকে ধরিয়া দোষী বলিয়া বদ্ধ করাইলাম ও সঙ্গিরদের সহিত গভীর গহ্বরে ফেলিৰার জন্যে রাথিলাম। সে দুষ্ট তোমারদের রাজী হইতে চাহিলে তোমরা তাহাকে গ্রহণ করিয়াছিল । ইহাতে পিতার অত্যন্ত অসম্ভম করিয়াছ ও অনেক কালাবধি করিতেছ। পরে তোমারদিগকে অধীন করিবার নিমিত্ত্বে তিনি পরাক্রান্ত সৈন্যদল পাঠাইলেন । ঐ সৈন্য ও সেনাপতিরদিগকে তোমরা তুচ্ছ করিলা ও তাহারদের প্রতি কঠিন ব্যবহার করিলা । তোমরা তাহারদের বিপরীত কৰ্ম্ম করিয়া তাহারদের সম্মুখে দ্বার বন্দ করিলা ও সপদ্ধা দেখাইয়া তাহারদের সঙ্গে যুদ্ধ করিলা । তাহাতে পিতার নিকটে তাহার। দূত পাঠাইয়া অধিক সৈন্য | করিলে আমি সৈন্য সঙ্গে දා